ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শুক্রবার রাতে আলমগীর হাওলাদার (৪৫) মারা যান বলে জানান বাঁশকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য নিহতের ভাতিজা গোলাম কবির।
এ ছাড়া এ ঘটনায় আহত নান্নু হাওলাদার (৪৫), কালু মল্লিককে (২৮) ও সেকান মল্লিককে (৫৫) শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং কুসুম মল্লিককে (৩৯) ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চিকিৎসাধীন সেকান মল্লিক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শুক্রবার দুপুরে উত্তর বাঁশকান্দি গ্রামের শহিদ মল্লিকের ছেলে প্রান্তর খৎনা অনুষ্ঠানে দাওয়াত খাওয়ার সময় টেবিলে খাবার-দাবার নিয়ে অতিথি ও খাবার পরিবেশকদের মধ্যে কথাকাটি হয়।
একপর্যায়ে মল্লিক বাড়ির লোকজন উত্তেজিত হয়ে আলমগীরসহ কয়েকজনকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে বলে আহতরা অভিযোগ করেন।
আহতদের প্রথমে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে গুরুতর আহত আলমগীরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শিবচর থানার ওসি জাকির হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, এ ঘটনায় ছয়জনকে আসামি করে মামলা হয়েছে।
আসামিদের গ্রেপ্তার করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।