হাইওয়ে পুলিশের কর্মকর্তারা জানান, ঈদ ঘিরে এ মহাসড়কে ভোগান্তি হতে পারে এমন অধিক গুরুত্বপূর্ণ ১২টি স্থান তারা চিহ্নিত করেছেন।
শিমুলিয়া বিআইডব্লিউটিসি’র সহকারী মহা ব্যবস্থাপক খালিদ হোসেন, বুধবার সকাল ৭টার দিকে ফেরি চলাচল আবার শুরু হয়েছে।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, কুয়াশার কারণে বয়াবাতি দেখা যাচ্ছিল না। তাই দুর্ঘটনা এড়াতে রাত ৩টার দিকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
“ পারাপার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শতাধিক যানবাহন ও যাত্রী নিয়ে আটটি ফেরি ঘাটে আটকে ছিল।”
ফেরি চলাচল শুরু হলেও নদীর দুই পাড়ে প্রায় দেড় শতাধিক যান পারাপারে অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি’র ওই কর্মকর্তা।
রাজধানী ঢাকা ও দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোর মধ্যে চলাচলের পথে পদ্মা পারাপারের গুরুত্বপূর্ণ এ দুই ঘাটে তিনটি রো রো ফেরিসহ ১৪টি ফেরি চলাচল করে।
শীত মৌসুমের কয়েকটি মাস প্রায় প্রতিদিনই কুয়াশার কারণে শিমুলিয়া-কাওড়াকান্দি এবং পাটুরিয়া-দৌলতদিয়াসহ বিভিন্ন নৌপথে ফেরি ও লঞ্চ চলাচল বিঘ্নিত হয়।