জরিমানার আদায়ের পাশাপাশি জেলেদের কাছ থেকে ভবিষ্যতে মাছ শিকার না করার মুচলেকা নেওয়া হয় বলে জানান মৎস্য কর্মকর্তা।
বিআইডব্লিউটিসির মাওয়া ঘাটের ম্যানেজার আব্দুল আলীম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, কুয়াশায় দৃষ্টিসীমা কমে আসায় শুক্রবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ফেরি পারাপার বন্ধ করে দেওয়া হয়।
“কুয়াশার কারণে বয়াবাতি দেখা যাচ্ছিল না। তাই দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি সার্ভিস বন্ধ রাখতে হয়েছে।”
রাজধানী ঢাকা ও দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোর মধ্যে চলাচলের পথে পদ্মা পারাপারের গুরুত্বপূর্ণ এ দুই ঘাটে তিনটি রো রো ফেরিসহ ১৪টি ফেরি চলাচল করে।
ভোরে পারাপার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শতাধিক যানবাহন ও সহস্রাধিক যাত্রী নিয়ে আটটি ফেরি ঘাটে আটকে আছে বলে কর্মকর্তারা জানান।
শীত মৌসুমের কয়েকটি মাস প্রায় প্রতিদিনই কুয়াশার কারণে শিমুলিয়া-কাওড়াকান্দি এবং পাটুরিয়া-দৌলতদিয়াসহ বিভিন্ন নৌপথে ফেরি ও লঞ্চ চলাচল বিঘ্নিত হয়। এতে যাত্রীদের ভোগান্তির পাশাপাশি পণ্য পরিবহনও বিলম্বিত হয়।