বুধবার চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মামুনুর রশিদ এই আদেশ দেন।
মিলনের আইনজীবী কামরুল ইসলাম জানান, গত ২০০৬ সালের ৬ জানুয়ারি চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার তেতৈয়া গ্রামে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষ আব্দুল মান্নান নামের এক ব্যক্তি নিহত হয় । ওই মামলায় মিলনসহ ৭৫ জনকে আসামি করে ২০০৬ সালের ১৭ জানুয়ারি একটি হত্যা মামলা করেন কচুয়া থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক দুলাল মাহমুদ।
তিনি বলেন, বুধবার এ মামলার শুনানির দিন ছিল। কিন্তু সাবেক এ শিক্ষামন্ত্রী আদালতে হাজির হতে না পারায় আইনজীবীরা সময় আবেদন করেন। আদালত সময়ের আবেদন খারিজ করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।
কচুয়া থানার ওসি মো. ইব্রাহিম খলিল বলেন, হত্যা মামলায় মিলনের বিরুদ্ধে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। মিলন বর্তমানে পলাতক রয়েছেন।
এ নিয়ে চাঁদপুরের আদালত সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মিলনের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করল।
এর আগে ২০০৭ সালের চাঁদাবাজি ও হত্যাচেষ্টা এবং ২০০৮ সালের একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় গত ২২ মে ,গত ১২ মার্চ গাড়ি ভাংচুর ও ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে টাকা ছিনতাই মামলায় এবং গত ২৭ জানুয়ারি চুরি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির মামলায় সাবেক এ প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।