পুলিশ বলছে, সেন্টুর বিরুদ্ধে মুন্সীগঞ্জের বিভিন্ন থানায় অস্ত্র, মাদকসহ বিভিন্ন আইনের আটটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে মারামারির এক মামলায় দুই বছরের সাজার আদেশ মাথায় নিয়ে তিনি বেশ কিছুদিন ধরে পলাতক ছিলেন।
টঙ্গীবাড়ি থানার ওসি আলমগীর হোসেন জানান, সেন্টুকে বুধবার পাইকপারা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে তাকে নিয়ে পুলিশ কাঁঠাদিয়ায় অস্ত্র উদ্ধারে যায়। সেখানেই গোলাগুলির এ ঘটনা ঘটে।
ওসি বলেন, বুধবার সেন্টুকে পাইকপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী তাকে নিয়ে কাঁঠাদিয়ায় এলাকায় অস্ত্র উদ্ধারের জন্য যায় পুলিশ।
“সেখানে ওঁৎ পেতে থাকা সেন্টুর সহযোগীরা পুলিশের দিকে গুলি চালায়। এরপর পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এ সময় সেন্টু পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে ছয়টি গুলি তার গায়ে লাগে।”
পরে সেন্টুর লাশ মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয় বলে জানান তিনি।
ওসি বলছেন, বন্দুকযুদ্ধের সময় টঙ্গীবাড়ি থানার এসআই জসিম উদ্দিন, কনস্টেবল দেলোয়ার হোসেন ও মিজানুর রহমানও আহত হয়েছেন। তাদের মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।