হাইওয়ে পুলিশের কর্মকর্তারা জানান, ঈদ ঘিরে এ মহাসড়কে ভোগান্তি হতে পারে এমন অধিক গুরুত্বপূর্ণ ১২টি স্থান তারা চিহ্নিত করেছেন।
নবাবগঞ্জ থানার ওসি আমিরুল ইসলাম জানান,শুক্রবার রাতে মঞ্জিলার বাবা মাহবুবুর রহমান বাদী হয়ে মঞ্জিলার স্বামী মঞ্জুর রহমানকে আসামি করে নবাবগঞ্জ থানায় মামলাটি করেন।
বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার সড়াইপাড়া গ্রামে শ্বশুর বাড়িতে অগ্নিদগ্ধ হয় মঞ্জিলা। রাতেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে শুক্রবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন মঞ্জুর।
মঞ্জিলার বাবার অভিযোগ, মঞ্জুরই তার মেয়েকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে।