প্রবাসী জসিম চৌধুরী বলেন, “ই-পাসপোর্ট চালু হয়েছে ভালো কথা। কিন্তু, প্রবাসীদের বড় একটা অংশের এনআইডি কার্ড নেই, তাদের কী হবে?”
স্থানীয় সময় বুধবার বিকেলে কুয়েতের মিসিলা এলাকায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় রাষ্ট্রদূত বলেন, “বাংলাদেশে আটকে পড়া কুয়েত প্রবাসীদের সহযোগিতা করতে অনলাইনে একটি নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ করেছে দূতাবাস। এতে দেখা গেছে আটকে পড়া প্রায় চৌদ্দ হাজার প্রবাসীদের মধ্যে ৫৬ ভাগ প্রবাসীর আকামার মেয়াদ এখনো রয়েছে এবং ৪৪ ভাগ প্রবাসীর আকামার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে।”
রাষ্ট্রদূত জানান, যেসব প্রবাসীর আকামার মেয়াদ শেষ হয়েছে যদি শেষ পর্যন্ত তারা কুয়েত ফিরতে না পারেন তাহলে অন্তত ওইসব প্রবাসীদের কিছু অধিকার নিয়ে কাজ করবে দূতাবাস।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন কুয়েত শাখার সভাপতি আব্দুল হাই মামুন, সাধারণ সম্পাদক ময়নুল আল ইসলাম, প্রধান উপদেষ্টা আকবর হুসেন, কাজী সফিক, সহ সভাপতি সুরক মিয়া ও ক্রীড়া সম্পাদক তারমিম আলম।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |