স্থানীয় সময় শনিবার রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে ক্যাপিটল হিলের সামনে বিএনপি ও তার সহযোগী ও অঙ্গ সংগঠনসমূহের এক বিক্ষোভ শেষে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলসি কাছে ওই স্মারকলিপিতে- ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে রক্ষার স্বার্থে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্তি প্রদানের বিকল্প নেই’ বলে দাবি করা হয়েছে।
এজন্যে গণতান্ত্রিক বিশ্বের সহযোগিতা চেয়েছেন বিক্ষোভে অংশ গ্রহণকারিরা। এ বিক্ষোভের অধিকাংশই নিউ ইয়র্কে থেকে যান। নেতা-কর্মীদের সাথে ছিলেন বিএনপি ঘরানার বুদ্ধিজীবী হিসেবে পরিচিত মীনা ফারাহ, আবুল কাশেম এবং শওকত আলীও।
বক্তব্য দেওয়াদের মধ্যে আরও ছিলেন- যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শরাফত আলী বাবু, সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসীম ভুইয়া, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জহীরুল ইসলাম, নিউ ইয়র্ক মহানগর বিএনপির সভাপতি হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট রুহুল আমিন নাসির, যুক্তরাষ্ট্র জাসাসের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক সম্পাদক আবু তাহের এবং সাধারণ সম্পাদক কাওসার আহমেদ, ওয়াশিংটন বিএনপির আহ্বায়ক হাফিজ খান সোহায়েল, ভার্জিনিয়া বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহম্মেদ, আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি পরিষদের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সভাপতি শাহদাৎ হোসেন রাজু, মুক্তিযোদ্ধা মশিউর রহমান, বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম রাজন, আলমগীর হোসেন মৃধা, সালেহ আহমমেদ মানিক, হুমায়ুন কবির, রাশিদা আহমেদ মুন, কামাল হোসেন, সুলতান আহমেদ, রইচ উদ্দিন, মিজানুর রহমান, জিয়াউল হক মিশন, মো. ইউসুফ মিয়া, মীর মিজান, আফরোজা খাতুন, ওসমান আলী, রাহেলা খাতুন ,আবুল কাসেম, মো. উল্লাহ এবং এনায়েত খান।
বক্তারা অভিযোগ করেন, বাংলাদেশ থেকে গণতন্ত্র নির্বাসনে পাঠানোর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে খালেদা জিয়াকে কারাগারে হত্যার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ অবস্থায় বিশ্ববিবেকের হস্তক্ষেপের বিকল্প নেই।
বক্তারা খালেদা জিয়ার নি:শর্ত মুক্তির পাশাপাশি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলা প্রত্যাহারের দাবিও জানান।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |