প্রথমে জাতীয় সঙ্গীত ও পরবর্তীতে বিজয়ের কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
অনুষ্ঠানের উপস্থিত ছিলেন কিউশু বিদ্যালয়ের সম্মানিত অধ্যাপক বিদ্যুৎ বরণ সাহা, সহযোগী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম মারুফ, ও রিতসুমেইকান এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুনিম কুমার বাড়ৈ।
বিজয় দিবসের এ অনুষ্ঠানে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট নিহত তার পরিবারের সদস্যদের, মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদ, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং সম্ভ্রম হারানো সকল বীর নারীকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয়।
২০২০ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও ২০২১ সালে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী সফলভাবে উদযাপনের জন্য শুভ কামনা জানানো হয়। বাংলাদেশের চলমান উন্নয়ন এবং অগ্রগতির অব্যাহত ধারা বজায় রাখা এবং দেশকে উন্নয়নের চরম শিখরে পৌঁছে নেওয়ার ব্যাপারটিও বক্তাদের আলোচনায় প্রাধান্য পায়।
পরে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের গান, কবিতা, কিংবদন্তী মুক্তিযোদ্ধা এম আর আখতার মুকুল এর চরমপত্র পাঠ ও শিশুশিল্পীদের বিভিন্ন প্রতিভাময় পরিবেশনায় অনুষ্ঠান মুখরিত হয়ে ওঠে । নৈশ ভোজের পর অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য দেন অধ্যাপক বিদ্যুৎ বরণ সাহা।