রাষ্ট্রদূত মাসুদের স্থলে যোগ দিতে টোকিও থেকে আসছেন রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। মাসুদের আগে এ দায়িত্ব পালন করেছিলেন বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
শুক্রবার ঢাকার উদ্দেশ্যে জন এফ কেনেডি বিমানবন্দর ছাড়েন মাসুদ। ৪ বছর আগে টোকিও থেকে বদলি হয়ে নিউ ইয়র্কে এসেছিলেন তিনি।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাতে নিউ ইয়র্কের কুইন্সে একটি রেস্টুরেন্টের মিলনায়তনে বিদায়ী রাষ্ট্রদূত মাসুদের গণসংবর্ধনা সমাবেশের আয়োজন করে ‘বাংলাদেশি আমেরিকান কমিউনিটি’।
বিদায়ী রাষ্ট্রদূত মাসুদ বলেন, “একাত্তরের ২৫ মার্চকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতির যে চেষ্টা জাতিসংঘে বিদ্যমান রয়েছে, তা আদায়ের জন্যে প্রবাসীদেরকে সোচ্চার থাকতে হবে। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের আচরণের বিরুদ্ধেও আন্তর্জাতিক বন্ধুদের সরব রাখতে হবে। এজন্য মাঝেমধ্যেই সভা-সেমিনার-সিম্পোজিয়াম-কনসার্টের ব্যবস্থা করতে হবে।
“রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা কিছুটা হলেও ব্যাহত হচ্ছে। দিন যত বাড়বে সমস্যা আরো প্রকট হবে যা আশপাশের দেশকেও গ্রাস করবে। তাই এ সমস্যা যে শুধু বাংলাদেশের একার নয়, সেটি বুঝাতে হবে বিশ্ব সম্প্রদায়কে।”
অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন আব্দুল হাই জিয়া, শামসুল আলম চৌধুরী, আব্দুর রহিম বাদশা, মিসবাহ আহমেদ, আশরাফুজ্জামান, জাহাঙ্গির হোসেন, মোজাহিদুল ইসলাম, এম এ মুহিত, শাহীন আজমল, কমিউনিটি বোর্ড মেম্বার নূরল হক, আহসান হাবিব, জামাল হোসেন, সাইফুল আলম সিদ্দিকী, স্বীকৃতি বড়য়া ও টমাস দুলু রায়।
এর আগে নিউ ইয়র্কে বিদায়ী রাষ্ট্রদূত মাসুদের নাগরিক সংবর্ধনা সমাবেশের আয়োজন করেছিল ‘যুক্তরাষ্ট্র সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম’ ও ‘যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন’।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |