স্থানীয় সময় বুধবার নিউ ইয়র্কের ডাইভার্সিটি প্লাজা এবং জ্যামাইকায় হিলসাইড অ্যাভিনিউয়ের স্টার কাবাবের সামনে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন এবং র্যালির মধ্য দিয়ে নিহতদের স্মরণের পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সরব থাকার আহ্বান জানানো হয়।
১৮ বছর আগে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের টুইন টাওয়ারের ওই হামলায় ছয় বাংলাদেশিসহ মোট দুই হাজার ৯৮৩ জন হন।
জ্যামাইকার স্টার কাবাবের সামনে অনুষ্ঠিত কর্মসূচির আয়োজক ছিল নিউ আমেরিকান ডেমোক্র্যাটিক ক্লাব এবং জ্যামাইকা ফ্রেন্ডস সোসাইটি।
এ কর্মসূচিতে নেতাদের মধ্যে ছিলেন- নিউ আমেরিকান উইমেন্স ফোরামের প্রেসিডেন্ট রুবাইয়া রহমান, নিউ আমেরিকান ইয়ুথ ফোরামের প্রেসিডেন্ট আহনাফ আলম, নিউ আমেরিকান ডেমোক্র্যাটিক ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোর্শেদ আলম, জ্যামাইকা ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, কম্যুনিটি অ্যাক্টিভিস্ট ফখরুল আলম, স্বীকৃতি বড়ুয়া, হায়দার আলী, ফাহিম রেজা নূর, শিরিন কামাল, শায়লা আজিম, মনিরুল ইসলাম এবং রুমানা জেসমীনসহ অনেকে।
৯/১১-তে সন্ত্রাসী হামলার শিকার যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটি, পেনসিলভেনিয়া এবং পেন্টাগনে হামলায় নিহতদের স্মরণে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়।
নিউ ইয়র্ক সিটির গ্রাউন্ড জিরোতে স্মরণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। নিউ ইয়র্ক এবং নিউজার্সির স্টেট গভর্নর, নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়রসহ নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা এতে অংশ নেন। টুইন টাওয়ারের হামলায় নিহতদের নাম উচ্চারণ পর্বে সকলেই অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন। নিহতদের স্বজনরা সমাবেশে ছিলেন। দিনটিতে নিউ ইয়র্ক সিটিতে ব্যাপক নিরাপত্তা-ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।
একইসাথে পেনসিলভেনিয়া এবং পেন্টাগনে ওই হামলায় ক্ষতির শিকার স্থানগুলোতে শোক-সমাবেশ হয়।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |