স্থানীয় সময় রোববার জ্যামাইকার একটি স্কুলে উদীচীপ্রাণ বন্ধুদের এই আয়োজন পরিণত হয়েছিল উচ্ছ্বল আনন্দের অনিন্দ্য সুন্দর একটি মিলনমেলায়।
গানে, কথায় আর নৃত্যের তালের সঙ্গে ছিল বাহারী দেশীয় খাবারের সমাহার।
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা খুরশীদ আনোয়ার বাবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি শুরু হয় সকাল ১১টায়।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই ছিল পর পর তিনটি দলীয় সঙ্গীত। শিল্পীদের কণ্ঠে এসময় সবাই কণ্ঠ মেলান। আবৃত্তি পরিবেশন করেন ক্রিস্টিনা রোজারিও, ক্লারা রোজারিও, নজরুল কবির এবং সুলতানা বাসিত মুন্না। লালনের গান গেয়ে শোনান কৃষ্ণা সরকার ও দীনেশ মজুমদার।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লেখক ও সংগঠক ওবায়দুল্লাহ মামুন, বাচিক শিল্পী মাহতাব সোহেল, সাংবাদিক তোফাজ্জল লিটন, সংস্কৃতিকর্মী সুবক্ত সাকী, ডন চৌধুরী, লিনা চৌধুরী, ফারহানা রহমানসহ অনেকে।
একটানা বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলা এই চমৎকার অনুষ্ঠানটি শেষ হয়, বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে।
বৈশাখ বরণে গোটা মিলনায়তন সাজানো হয় আবহমান বাঙলার ঐতিহ্যবাহী সাজে। সবার পরনে ছিল রঙিন বৈশাখী পোশাক।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |