দিনটি উপলক্ষে স্থানীয় সময় সোমবার সকালে হাই কমিশনে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান কমিশনের প্রেস মিনিস্টার মো. আশিকুন নবী চৌধুরী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় সঙ্গীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে বিজয় দিবসের কর্মসূচির উদ্বোধন করেন হাই কমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম।
একইদিন স্থানীয় সময় বিকেলে বেডেন-পাওয়েল হাউজে আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ‘বাংলাদেশ-একটি দেশের জন্ম: ১৯৫২-১৯৭১’ শিরোনামে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ভারতের হাই কমিশনার রুচি ঘনশ্যাম, ব্রিটিশ সাংসদ পল স্কালি, থেরেসা ভিলারস ও ভ্যালেরি ভাজ এবং পাওয়ার হ্যামলেটের স্পিকার আয়েস মিয়া।
সুলতান মাহমুদ শরীফ বলেন, “মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিরলস প্রচেষ্টা, দূরদর্শী ও সত্যনিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ এগিয়ে চলেছে। এ অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে সবাইকে একযোগে দেশের জন্য কাজ করতে হবে।”
সাঈদা মুনা তাসনিম বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে। আমরা আশা করি তার নেতৃত্বে ২০২১ সালে বাংলাদেশ বিশ্বে অন্যতম একটি উন্নত ও প্রগতিশীল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে।”
মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের উৎসর্গ করে একটি সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় ছিলো মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত দেশাত্মবোধক গান ও সেই সঙ্গে নৃত্য। এতে অংশ নেন প্রবাসী বাংলাদেশি শিল্পীরা।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |