স্থানীয় সময় রোববার বিকেলে দেশটির রাজধানী টোকিওর পাশের শহর সাইতামার সেজাকি কমিউনিটি সেন্টারে এ আয়োজন করে প্রবাসী সংগঠন ‘বৃহত্তর খুলনা সমিতি’।
পুরো উৎসবটি পাঁচ পর্বে ভাগ করা হয়। উদ্বোধন, নবান্নের গীত সন্ধ্যা, কবিতা সন্ধ্যা, নবান্নের নৃত্য আনন্দ ও কনসার্ট।
সাংস্কৃতিক পর্বে শিল্পীরা নাচে -গানে মাতিয়ে তোলেন উৎসবটি। পরিবেশন করা হয় খুলনার একাধিক ভাষায় আঞ্চলিক গানও। তফসির আহমেদ তুহিন ও জেসমিন সুলতানাকাকলির তত্ত্বাবধানে দেশিয় সুস্বাদু খাবার ও পিঠা আপ্যায়ন করা হয়।
সমন্বয়ক গোলাম মাসুম জিকো, তফসির আহমেদ তুহিন, জেসমিন সুলতানা কাকলি, এমডি মোস্তাফিজুর রহমান জনির সমন্বয়ে ১৬ জনের স্বেচ্ছাসেবক দল এ আয়োজনে কাজ করেন।
আবহমান বাংলার নাবন্নের সকালের চিত্র নিয়ে নৃত্যনাট্য প্রদর্শন করেন কাকলি ও বহ্নি। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করে জাপানের সাংস্কৃতিক দল স্বরলিপি কালচারালঅ্যাকাডেমি ও উত্তরণ কালচারাল গ্রুপ।
অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন বহ্নি আহমেদ, গোলাম মাসুম জিকো, কাউসার হাসান লাইজু, শিলা আফরোজ, ববিতা পোদ্দার ও তনুশ্রী গোলাদার বিশ্বাস। অনুষ্ঠান পরিচালনাকরেন গোলাম মাসুম জিকো।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |