বৃহস্পতিবার আলেক্সান্দ্রিয়া বলেন, “আমার নির্বাচনে বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। তাদের মাধ্যমে বাংলাদেশি-আমেরিকানদের সর্বাত্মক সহায়তার তথ্য জেনে আমি অভিভূত।”
আলেক্সান্দ্রিয়া বিশেষভাবে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনের অমানবিক সকল পদক্ষেপের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার কথা উল্লেখ করেন। বিশেষ করে নিউ ইয়র্ক সিটির ‘স্যাঙ্কচ্যুয়ারি’ ইমেজ অটুট রাখতে সবসময় তিনি সজাগ থাকবেন বলে জানান।
বাংলাদেশি-আমেরিকানদের সার্বিক কল্যাণের পাশাপাশি অভিবাসন ইস্যুতেও সোচ্চার থাকার সংকল্পের পুনর্ব্যক্ত করলেন। কংগ্রেসনাল বাংলাদেশ ককাসের অপর সদস্যদের সাথে পরামর্শক্রমে আলেক্সান্দ্রিয়া নভেম্বরের নির্বাচনের পর সকল আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার প্রসঙ্গও উল্লেখ করেছেন।
আলেক্সান্দ্রিয়া নিজে থেকেই বাংলাদেশ সফরের আগ্রহ প্রকাশ করে বলেন, “দেশটি ভ্রমণের মধ্য দিয়ে অজানা অনেক কিছু জানা সম্ভব হবে। কারণ, শৈশব থেকেই আমার অনেক বন্ধু-বান্ধব রয়েছে বাংলাদেশের।”
আলেক্সান্দ্রিয়া গত ১০ জুলাই বাংলাদেশি বাণিজ্যিক পাড়া পরিভ্রমণ করেন। প্রায় সবগুলো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং জ্যাকসন হাইটসের পথচারীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি। নভেম্বরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সকলের সহায়তা চেয়েছেন এ ডেমোক্র্যাট। উঠতি কমিউনিটি হিসেবে বাংলাদেশিদের যে কোন ইস্যুতে তিনি পাশে থাকার অঙ্গীকার করেন।
এলাকার ব্যবসায়ীদের সাথে আলেক্সান্দ্রিয়ার এ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন পর্বের সমন্বয় করেছেন জেবিবিএর নেতা আবুল ফজল দিদার, ফাহাদ সোলায়মান ও হারুন ভূইয়া।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |