জার্মানিতে ডক্টোরাল বা পিএইচ.ডি. গবেষণা এবং গবেষণার ফান্ড কীভাবে পাওয়া যায়, তার বিস্তারিত বর্ণনা নিয়ে আজকে আলোচনা করব।
প্রথম কথা হচ্ছে, জার্মানিতেই কেন পিএইচ.ডি. করব? মূলত পাঁচটি কারণে আমরা জার্মানিতে পিএইচ.ডি. করার সিদ্ধান্ত নিতে পারি।
১। জার্মানির ডক্টরেট বা পিএইচ.ডি.-ধারীরা সারা পৃথিবীতে অসাধারণভাবে মূল্যায়িত হন।
২। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতির জন্য পরিপূর্ণ ইংরেজি মাধ্যমে পিএইচ.ডি. ডিগ্রি সম্পন্ন করা যায়।
৩। জার্মানিতে অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান আছে যারা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ফান্ডের ব্যবস্থা করে থাকে। এখানে উল্লেখ্য যে, ২০১৫ সালে শুধু মাত্র ডিএএডি নামের প্রতিষ্ঠানটিই সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার শিক্ষার্থীকে ফান্ড দিয়েছিল।
৪। বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য পর্যাপ্ত আধুনিক গবেষণাগার সমগ্র জার্মানি জুড়েই বিস্তৃত। এছাড়া গবেষণার সহায়ক বই ও জার্নাল সংগ্রহের স্থান, তথা পাব্লিক গ্রন্থাগারের সংখ্যা ৭ হাজার ৮০০’র মতো (পাব্লিক) এবং একাডেমিক ২৫০টার মতো। জার্মান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সারা বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে মর্যাদাক্রমে প্রথম সারিতে রয়েছে। তাছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় ব্যতিত জার্মানির বিভিন্ন গবেষণাগারগুলো আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে সজ্জিত।
৫। পৃথিবীতে উন্নত দেশগুলোর মধ্যে জার্মানি অন্যতম। অত্যন্ত উচ্চমানের জীবনযাত্রা নিশ্চিত করা হয় জার্মানিতে।
প্রথমেই জার্মানিতে ডক্টরেট ডিগ্রির সিস্টেম নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করব। জার্মানিতে গবেষণার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্বেই যেগুলো আমাদের জানা অত্যন্ত জরুরি।
ব্যক্তিগত পিএইচ.ডি.’র ক্ষেত্রে সিস্টেমটা হলো, গবেষণার সমস্ত কাজ নিজেই করতে হয়। সুপারভাইজার (প্রফেসর) ছাড়া কারো কাছে কোনো জবাবদিহিতা লাগে না। স্বতন্ত্র পিএইচ.ডি. টাইটেল ব্যবহার করতে হয়। সাধারণত কোনো পরীক্ষায় বসতে হয় না। তবে ভিনদেশি (জার্মান নয় এমন) মাস্টার্স ডিগ্রি থাকলে দুই-একটা পরীক্ষা দিতে হতে পারে। মূলত পিএইচ.ডি. থিসিসের উপরেই সমস্ত অর্জন (ক্রেডিট) নির্ভর করে।
ডিগ্রি পেতে কাজের ধরন ও কাজের গতি অনুযায়ী মোটামুটি তিন থেকে পাঁচ বছর লেগে যায়। গবেষণার জন্য তিন ধরনের প্রতিষ্ঠানে কাজ করবার সুযোগ মেলে- জার্মান বিশ্ববিদ্যালয় ও হখশুলে (ইউনিভার্সিটি অব অ্যাপ্লায়েড সায়েন্স), জার্মান গবেষণা কেন্দ্র ও জার্মান কোম্পানি।
২। কাঠামোগত ডক্টরেট প্রোগ্রাম বা স্ট্রাকচার্ড পিএইচ.ডি. প্রোগ্রামস
এটি একটু তুলনামূলক জটিল প্রক্রিয়া। অনেক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে পজিশন পেতে হয়। অনেকটা বাংলাদেশে চাকরির বাজারের মতো। তবে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী বা গবেষকদের জন্য পদ্ধতিটি উত্তম। সিস্টেমটা অন্যান্য ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা ব্যবস্থার দেশগুলোর মতোই। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পিএইচ.ডি. পজিশন বিজ্ঞাপন আকারে সার্কুলার দিয়ে থাকে। অনলাইনের মাধ্যমে বা কাগজপত্র পাঠিয়ে আবেদন করতে হয়।
এখানে সিস্টেম হলো সবাইকে একটা টিম হয়ে কাজ করতে হয়। প্রোজেক্ট টাইটেল আগে থেকেই নির্দিষ্ট করা থাকে অথবা প্রফেসর ব্যক্তিগতভাবে টাইটেল সম্পাদনা করে দেন। রিসার্চ টিম মেম্বারদের মধ্যে সবার কাছেই কাজের দায়বদ্ধতা থাকতে হতে পারে। বিভিন্ন লেকচার ও সেমিনারে অংশ নিতে হয়, এমনকি পরীক্ষাতেও বসতে হয়। সেখান থেকে ক্রেডিট সংগ্রহ করতে হয়। এই সিস্টেমে পিএইচ.ডি. করার সময় বেঁধে দেওয়া হয়, প্রায় ক্ষেত্রেই সেটা হয় তিন বছর পর্যন্ত।
আবেদনের ধাপ-
— প্রথমেই নিজের পছন্দের বিষয়ের শূন্য পদ দেখার পালা। এজন্য নিচের লিংকে গেলে বর্তমানে সক্রিয় আছে এমন পিএইচ.ডি. পজিশনের অসংখ্য বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন।
<www.daad.de/deutschland/promotion/phd/en/13306-phdgermany-database>
লিংকে ঢুকলে দেখবেন ডান পাশে বিভিন্ন পিএইচ.ডি. পজিশনের বিজ্ঞাপন এবং বামে কিছু খালি ঘর। ওই ঘরে নিজের পছন্দ মতো বিষয় এবং অন্যান্য তথ্য বসিয়ে দিলেই বিজ্ঞাপনগুলো ফিল্টার হয়ে নিজের দরকারি বিজ্ঞাপনগুলো দেখা যাবে। সেখানে ক্লিক করলেই প্রতিটি বিজ্ঞাপনের বিস্তারিত তথ্য দেখতে পাবেন।
এছাড়া এই পদের সাথে আপনার যোগ্যতা সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা সেটাও দেখতে পাবেন। এক্ষেত্রে লিংকের সূত্র ধরে সরাসরি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবপেজে ভিজিট করে আসতে পারেন। সেখানে দায়িত্বে থাকা ব্যক্তির নিকট আপনার সম্পর্কে বিস্তারিত ইমেইল করে আপনি আবেদনের যোগ্য কিনা এ সম্পর্কে আরও তথ্য নিতে পারেন।
২) সার্টিফিকেট- ব্যাচেলরস ও মাস্টার্স
৩) ট্রান্সক্রিপ্ট- ব্যাচেলরস ও মাস্টার্স
৪) রিসার্চ প্রপোজাল অথবা কাভার লেটার। অনেকে এটাকে মোটিভেশন লেটারও বলে। এটা অনেক উচ্চমানের হতে হয়। মূলত এই জিনিসটাই প্রতিনিধিত্ব করে নিজের ব্যক্তিত্ব, চিন্তাধারা ও মননশীলতার। এটা করার ক্ষেত্রে গুগল থেকে ফরম্যাটের কিছু নমুনা কপি থেকে ধারণা নেওয়া যেতে পারে। তবে রিসার্চ প্রপোজালে অবশ্যই মৌলিক নিজস্ব চিন্তা-চেতনা ও ভবিষ্যতের পরিকল্পনা হতে হবে।
৫) স্কুল লিভিং সার্টিফিকেট (এস.এস.সি. পরীক্ষার সনদপত্র)
৬) ইংরেজি মাধ্যমের জন্য ইংরেজি ভাষার উপর দক্ষতার সার্টিফিকেট, যেমন- আইইএলটিএস বা জিআরই (যদি লাগে)
৭) দুই থেকে তিনজন একাডেমিক রেফার। এক্ষেত্রে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্সে থিসিসের দায়িত্বে থাকা সুপারভাইজার হওয়াটা বাঞ্ছনীয়।
৮) পাবলিকেশনের কপি (যদি থাকে)
এখানে উল্লেখ্য যে, যারা কাঠামোগত পিএইচ.ডি. পজিশনের জন্য আবেদন করে, তাদের ফান্ডিং সোর্স নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। কারণ, প্রতিটি পজিশনের জন্য ফান্ড প্রস্তুত করাই থাকে।হতে পারে সেটা চাকরি অথবা স্কলারশিপ। যদি চাকরি হয়, সেক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানভেদে ডক্টোরাল গবেষকদের জন্য ৫০-৬৫ শতাংশ কাজের পারিশ্রমিক দেওয়া হয়।
ভাগ্য সহায় হলে বেশিও হতে পারে। ইউরোর অংকে আসে আনুমানিক ১ হাজার ৮০০ থেকে আড়াই হাজার ইউরো (ট্যাক্স ও অন্যান্য খরচ বাদে)। যদি স্কলারশিপ হয়, সেক্ষেত্রে এলাকাভেদে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ ইউরো হতে পারে। এখানে উল্লেখ্য যে, জার্মানিতে স্কলারশিপ হোল্ডারদের কোনো ট্যাক্স দিতে হয় না।
যারা ব্যক্তিগতভাবে পিএইচ.ডি. করার জন্য আবেদন করতে চায়, তাদের ফান্ডের সোর্স একটু ব্যতিক্রম। সাধারণত ফান্ডের ব্যাপারটা প্রফেসরের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারণ করা হয়। তাদের জন্য ফান্ডিং ব্যবস্থা বিভিন্ন রকমের হতে পারে। যেমন-
তবে জেনে রাখা ভালো যে জার্মানির এই প্রতিষ্ঠানগুলো মূলত শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে।
- DAAD <www.daad.de>
- Stipendien lotse <www.stipendienlotse.de>
- Plus stipendium <www.stipendiumplus.de/en>
- My stipendium <www.mystipendium.de>
- German funding programes for scientists and researchers <www.research-in-germany.org/en>
- HRK Higher education compass <www.hochschulkompass.de/en/study-in-germany.html>
- Electronic research funding information system, ELFI <www.elfi.info/e_index.php>
- Kisswin <www.kisswin.de>
এক্ষেত্রে প্রথমে পছন্দের বিষয়ের প্রফেসরকে খুঁজে নিয়ে ইমেইলে যোগাযোগ করতে হয়। এটা করা হয় মূলত তার কাছে খালি পদ আছে কিনা সেটা জানার জন্য। অনেক সময় প্রফেসর তার ইউনিভার্সিটির মাধ্যমেও খালি পদ পূরণের জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে, যা এই লিংকে গেলেও পাওয়া যাবে। <www.daad.de/deutschland/promotion/phd/en/13306-phdgermany-database>
যদি প্রফেসর বিজ্ঞাপন দিয়েই থাকেন, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফান্ডের ব্যবস্থা করেই বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। না হলে প্রফেসরের কাছে ফান্ডের জন্য আবেদন করা হয়। তখন প্রফেসর উপরে উল্লিখিত ফান্ডের সোর্সগুলো থেকে ফান্ডের ব্যবস্থা করে থাকেন। এছাড়া এই লিংকে ঢুকলেও পিএইচ.ডি .পজিশনের শূন্য পদের বিজ্ঞাপন পাওয়া যেতে পারে- <www.daad.de/deutschland/studienangebote/international-programmes/en>
তবে এক্ষেত্রে দায়িত্বশীল ব্যক্তির সাথে কথা বলে ফান্ডের ব্যবস্থা আলাদা করে ম্যানেজ করে নিতে হয়। সেক্ষেত্রেও ফান্ডের উৎস ওই উপরে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠান থেকেই করা হয়।
পিএইচ.ডি. পজিশন পাওয়ার জন্য আবেদন করার জন্য নূন্যতম কিছু যোগ্যতা-
প্রথম যোগ্যতাই হচ্ছে বাংলাদেশের যে কোন একটা ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা মাস্টার্স ডিগ্রি থাকা, যা কিনা জার্মানিতে স্বীকৃত। ফলাফল একটু ভালো হতে হবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সিজিপিএ তিনের (৩ দশমিক ৩০ এর বেশি) বেশি হলেই চলে। যদিও জার্মান প্রজ্ঞাপনে লেখা থাকে যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণত নূন্যতম আট সেমিস্টার শেষ করতে হবে এবং তা জার্মানিতে মাস্টার্সের সমমানের হতে হবে। আমাদের দেশের ব্যাচেলর ও মাস্টার্স মিলিয়ে দেখা যায় মোটামুটি দশ সেমিস্টার হয়ে যায়।
মাস্টার্সে থিসিস থাকতে হবে। আসলে জার্মানিতে থিসিস ব্যতিত মাস্টার্সকে এরা মাস্টার্স মনে করতে নারাজ। মাস্টার্সের থিসিস সম্পূর্ণ মৌলিক হতে হয়। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন হলে পজিশন পেতে সুবিধা হয়। দেশেও মোটামুটি একটু ছোটখাটো গবেষণার কাজে জড়িত থাকলে তাও মূল্যায়িত হয়। যার জন্য দেখা যায়, দেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক বা গবেষণা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তিদের দেশের বাইরে পজিশন পেতে তুলনামূলক সহজ হয়।
পাবলিকেশন থাকলে ভালো, না থাকলেও চলে। আই ইএলটিএস অবশ্যই থাকতে হয়, প্রতিষ্ঠানভেদে ওভার অল ছয় থেকে সাত লাগে। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান জিআরই চায়। তবে সবকিছু চূড়ান্ত হবার আগে প্রতিষ্ঠান থেকে আবেদনকারীর ছোট্ট করে একটা ভিডিও সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। এটাও নির্ভর করে প্রতিষ্ঠানের উপর। প্রতিষ্ঠান চাইলে না-ও নিতে পারে। আবার কিছু প্রতিষ্ঠান জার্মানিতে আসার পরেও ভাষা কোর্স করায়, আবার পরীক্ষাতেও বসায়। সুতরাং এটা সঠিক করে বলা মুশকিল।
ফান্ড পাওয়ার পর করণীয় প্রথম কাজ হচ্ছে, জার্মান ভিসা প্রাপ্তির জন্য আবেদন। জার্মান ওয়েবসাইট ভিজিট করে প্রথমেই একটি অ্যাপোয়েন্টমেন্ট নিতে হয়। অ্যাপোয়েন্টমেন্ট নেওয়ার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করতে হয়।
<https://service2.diplo.de/rktermin/extern/choose_realmList.do?locationCode=dhak&request_locale=en>
এবার জার্মান অ্যাম্বাসি কর্তৃক নির্দেশিত কিছু হেলথ ইন্সুরেন্স কোম্পানি থেকে ইন্সুরেন্স করিয়ে নিতে হয়। কোম্পানিভেদে তিন থেকে সাত হাজার টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে। নিচের লিংকে গেলে ইন্সুরেন্স কোম্পানিগুলোর তালিকা পাবেন।
<http://www.dhaka.diplo.de/contentblob/1808788/Daten/7649343/Merkblaetter_Krankenversicherung_Download.pdf>
এই ওয়েবসাইটে গেলে দেখতে পাবেন ভিসা ইন্টারভিউয়ের সময় কী কী কাগজপত্র আপনার সাথে নিতে হবে। আমরা যাকে চেকলিস্ট বলে থাকি। <http://www.dhaka.diplo.de/contentblob/4989256/Daten/7335133/2017ChecklistStudent.pdf>
এবারে মূল কাগজপত্র এক সেট সাজিয়ে তার সঙ্গে ভিসার আবেদনপত্র <http://www.dhaka.diplo.de/contentblob/494300/Daten/6179246/AntragDVisum.pdf> দুইসেট পূরণ করে স্বাক্ষর করতে হবে।
এছাড়া চেকলিস্ট অনুযায়ী সকল কাগজপত্র দুই সেট ফটোকপি করে সাজাতে হয়। ভিসা ইন্টারভিউয়ের সময় সাথে করে ৩০ হাজারের মতো টাকা নিয়ে যেতে হয়। যার মধ্যে ৭৫ ইউরো (সাড়ে সাত হাজার টাকা) ভিসা ফিস এবং নগদ বিশ হাজার টাকা সার্টিফিকেট ভেরিফিকেশনের ফিস হিসেবে জমা দিতে হয়।
তবে কিছু স্কলারশিপধারীদের এই ফিস দিতে হয় না। সেটা প্রতিষ্ঠান থেকে আগে থেকেই বলে দেওয়া হয়। এমনকি আবেদনকারীর এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যদেরও বিমান ভাড়াও ওই প্রতিষ্ঠানই বহন করে। এক্ষেত্রে আবেদনকারীর কোনো টাকাই খরচ করতে হয় না।
লেখক: মাহবুব মানিক, বৈজ্ঞানিক গবেষক, মার্সেবুর্গ ইউনিভার্সিটি অব অ্যাপ্লায়েড সায়েন্স, জার্মানি
এই লেখকের আরও লেখা
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |