স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেলে দুবাইয়ের ক্রিক পার্কে এ আয়োজনে ছিলো হিমুর হলুদ রঙের পাঞ্জাবী ও রূপার নীল রঙের শাড়ি পরে নাচ-গান-আবৃত্তি, শিশুদের হিমু বা ময়ূরাক্ষী নদীর ছবি আঁকা প্রতিযোগিতা ও কুইজ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় জুলফিকার হায়দার খান বলেন, “বাংলা সাহিত্য পড়া ও প্রবাসী প্রজন্মকে বাংলা চর্চায় উদ্বুদ্ধ করা আমাদের এ আয়োজনের উদ্দেশ্য। হুমায়ূন আহমেদের প্রতি ভালবাসার অনুভূতি সবারই আছে। তার সৃষ্টি হিমুর আচার-আচরণ, চিন্তাভাবনা, চলাফেরা সবকিছুর প্রতি হুমায়ুন পাঠকদের আগ্রহ আছে, থাকবে।”
উদ্যোক্তা মোহাম্মদ নওশের আলী বলেন, “বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শক্তিশালী কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সৃষ্ট চরিত্রগুলো আমাদের জীবন ছুঁয়ে গেছে। তার লেখনি আমাদের সমাজকে প্রভাবিত করেছে। নতুন প্রজন্মের কাছে এগুলো পৌঁছে দিতে হবে।”
মেলায় আসা একজন দর্শক বলেন, “হিমুর পরনে থাকতো পকেটবিহীন হলুদ পাঞ্জাবী। কিন্তু দুবাইয়ের হিমুরা দেখছি পকেটওয়ালা পাঞ্জাবি পরেন।”
অনুষ্ঠানে নাচ পরিবেশন করেন তিশা সেন। স্বরচিত ছড়া ও হুমায়ুন রচনা থেকে পড়ে শোনান ছড়াকার লুতফুর রহমান।