স্থানীয় সময় রোববার সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সদস্যদের পাশে রেখে চুন্নু বলেন, “আমি খান আতার মরণোত্তর বিচার চাই। যারাই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, তাদেরই বিচার হওয়া উচিত।”
নিউ ইয়র্কে প্রবাসী চুন্নু আরও বলেন, “একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান গ্রহণকারী খান আতাউর রহমান শুধু মিডিয়ায় বিবৃতিই দেননি, তিনি পাক হায়েনাদের সাফাই গেয়ে রেডিও-টিভিতে অনুষ্ঠানও করেছেন। এজন্যে স্বাধীনতার পরই আত্মগোপনে যেতে হয় তাকে।”
চুন্নু বলেন, “আমরা চাচ্ছিলাম তার ট্যালেন্টকে ব্যবহার করে ভালো চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্যে। সে প্রত্যাশায় আমরা তাকে অভয় দেই যে অফিসে এলে কেউ তাকে হামলা করবে না। সে সময়ে তেজগাঁও থানার এসআই লুৎফর রহমান কিসলু এবং আমি দিন-রাত ভাগ করে তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করি। কাকরাইলের দু’তলা অফিসে বসতেন তিনি।”
নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর সমর্থনে চুন্নু বলেন, “সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও মুক্তিযোদ্ধা নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু যে কথা বলেছেন খান আতার ব্যাপারে, তা সত্য। খান আতা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি ছিলেন। তিনি পাকিস্তানিদের পক্ষেই সক্রিয় ছিলেন।”
এ বিবৃতি দেওয়ার সময় চুন্নুর পাশে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের সভাপতি রাশেদ আহমেদ, সেক্রেটারি রেজাউল বারি, সহ-সভাপতি হারুন ভূইয়া ও সহ-সম্পাদক সোলায়মান আলী।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |