স্থানীয় সময় সোমবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে পরিষদের পক্ষ থেকে তাকে দেওয়া বিদায় সংবর্ধনায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
পেশায় তড়িৎ প্রকৌশলী এ নেতা বলেন, “মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী সংগঠনের মধ্যে বিভাজন থাকা উচিৎ নয়। স্বার্থের কারণে ভাইয়ে ভাইয়ে বিভাজন হতে পারে, কিন্তু আদর্শের সম্পর্ক কখনো ভাঙ্গে না। একই আদর্শের মধ্যে থেকেও তাই যেন আমরা নিজেদের মধ্যে বিভাজন রেখা না টানি।”
প্রবাসে তিন দশক কর্মজীবন শেষে পরিষদ থেকে বিদায়ে তিনি আরও বলেন, “দীর্ঘ ছাত্রজীবনে এমনকি চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থাকাকালেও ছাত্র-রাজনীতি করতে যেয়ে আমরা আদর্শের প্রশ্নে সবসময় জীবন বাজি রেখে রাজনীতি করেছি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আমরা যেন কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলাম। নেত্রীকে আল্লাহ বাঁচিয়ে রেখেছিলেন বলে ২১ বছর পর মুক্তিযুদ্ধের কথা, বঙ্গবন্ধুর কথা আমরা আবার বলতে পেরেছি। তবে আমরা নিজেরাই যদি বঙ্গবন্ধুকে সঠিকভাবে চিনতে না পারি তাহলে আমাদের নতুন প্রজন্ম তাকে চিনবে কি করে?”
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- পরিষদের জেষ্ঠ্য সহ সভাপতি ইমরাদ হোসেন ইমু, শওকত আকবর, সেলিম জাহাঙ্গীর, জামশেদ আলম, মনিরুল ইসলাম মনির, আবদুস সামাদ ও এস এম আলাউদ্দীন।
অনুষ্ঠানে বিদায়ী নেতা মোহাম্মদ ইসহাককে পরিষদের পক্ষ থেকে ক্রেস্ট উপহার দেওয়া হয়।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |