শুক্রবারপুলিশ সদর দফতরে অনাড়ম্বর এক অনুষ্ঠানে প্রিন্স আলমের হাতে পদোন্নতির সনদ তুলে দেওয়ারপাশাপাশি তাকে ব্যাজ পরিয়ে দেন পুলিশ কমিশনার জেমস পি ও’নিল।
এসময়শীর্ষস্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা ছাড়াও বাংলাদেশি-আমেরিকান পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের (বাপা)সদস্যরাও ছিলেন।
প্রিন্সআলম গত ১১ বছরের চাকরি জীবনে পুলিশ অফিসার থেকে সার্জেন্ট এবং সর্বশেষ লেফটেন্যান্টপদে পদোন্নতি পেলেন।
তারবাবা একেএম শাহ আলম পেশায় একজন আইনজীবী। ২০০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান প্রিন্সআলম।
পদোন্নতিরঅনুষ্ঠানে স্বামীর সঙ্গে এসেছিলেন প্রিন্স আলমের স্ত্রী তানজিনা ইসলাম শর্মী।
স্বামীরসাফল্যে আনন্দিত শর্মী বলেন, “আমি আমার স্বামীকে এনওয়াইপিডির আরো শীর্ষ পদে দেখতে চাই।”
অনুষ্ঠানেঅন্যদের মধ্যে ছিলেন বাপা’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সার্জেন্ট সুমন সাঈদ, অন্যতম ট্রাস্টিলেফটেন্যান্ট কারাম চৌধুরী ও ডিকেটটিভ জামিল সারোয়ার জনি, সার্জেন্ট মঞ্জুর এলাহী,সার্জেন্ট এরশাদ সিদ্দিকী, অফিসার আব্দুল লতিফ, মামুন সর্দার, হাসনাত এবং মোহাম্মদখান।
বাপা’রট্রাস্টি ডিটেকটিভ জামিল সারোয়ার জনি বলেন, “নিউ ইয়র্ক পুলিশে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতকর্মকর্তাদের যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। পুলিশ বিভাগে বাংলাদেশিরা অনেক ভাল করছেন।”
ভবিষ্যতেএ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন জামিল সারোয়ার।
প্রিন্সআলমসহ নিউ ইয়র্ক পুলিশে সাতজন লেফটেন্যান্ট হলেন।
অন্যবাংলাদেশি লেফটেন্যান্টরা হলেন- মিলাদ খান, সুজাত খান, শামসুল হক, কারাম চৌধুরী, খন্দকারআব্দুল্লাহ এবং নিয়ন চৌধুরী।
প্রবাস পাতায় আপনিওলিখতে পারেন।প্রবাস জীবনেআপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দবেদনার গল্প,ছোট ছোটঅনুভূতি,দেশেরস্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবরআমাদের দিতেপারেন। লেখাপাঠানোর ঠিকানাprobash@bdnews24.com। সাথে ছবিদিতে ভুলবেননা যেন! |