শুধু তাই নয়, তাল এবং ছন্দে গাঁথা নূপুরের শব্দ উপস্থিত প্রতিটি দর্শকদের হৃদয়ে এনে দিয়েছিলো একটি ভিন্ন এক অনুভূতি।
তাদের অঙ্গভঙ্গিতে ছিলো না কোন প্রকার জড়তা। রবীন্দ্রসংগীত কিংবা নজরুলগীতি’র কথা এবং সুরে মিশে যেতেও ভুল করেনি তারা। রুমানা চৌধুরীর লেখা ‘আমি নারী’ কবিতাকে মাহিয়া হাবীব রিংকেল এবং তাসনীম আহমেদ অর্ণি, পাকা নৃত্যশিল্পী মিঠুন রেজা’র সংস্পর্শে বর্ণনা করে এক অদ্ভুত নৃত্যাভিনয়ে।
আর এই ক্ষুদে শিল্পীরা এত মনোযোগ দিয়ে পরিবেশনা করছিল তাদের বিদ্যাপীঠ সুকন্যা নৃত্যাঙ্গন আয়োজিত নৃত্যানুষ্ঠান “সাউন্ড অব ঘুঙরু”তে। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশনা করেন অরুণা হায়দার নিজে এবং অতিথি শিল্পী হিসেবে ছিলেন নৃত্যশিল্পী উমামা নওরোজ ইত্তেলা, মিঠুন রেজা এবং সীমা বড়ূয়া।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি আসাদ চৌধুরী। তিনি স্কুলের গ্রজুয়েট শিক্ষার্থী শ্রেয়া সাহাকে মঞ্চে পুরস্কৃত করেন। কবি তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে প্রবাসে বাংলা সংস্কৃতি চর্চাকে প্রশংসা করেন এবং গুরু-শিষ্য সবাকেই আশীর্বাদ দেন।
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত করতালিতে মুখরিত করে উপস্থিত সকলে কবির মতো করেই তাদের সাফল্য কামনা করে।
প্রবাস জীবনের গল্প ও অভিজ্ঞতা এখন থেকে আমাদের সরাসরি জানাতে পারেন। পুরো নাম ও সংশ্লিষ্ট ছবিসহ লেখা পাঠিয়ে দিন এই ঠিকানায় probash@bdnews24.com