রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বিভিন্ন সংগঠনের সম্পৃক্ততা নিয়ে নাগরিক সংগঠনগুলোর সমালোচনার মধ্যে বৃহস্পতিবার তিনি এ কথা বলেন।
জাবেদ আলী বলেন, “আইনের ওপর ভিত্তি করে আমরা কাজ করব। আরপিও লঙ্ঘনের বিষয়টি সিরিয়াসলি দেখা হবে, যদি করো পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ আসে। কমিশনের আগ বাড়িয়ে কিছু করা ঠিক নয়।”
“ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার বিষয়ে কোনো গণমাধ্যম বা কারো ‘মুখের কথা’ ইসি আমলে নেবে না,” বলেন তিনি।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী, কোনো রাজনৈতিক দলের সহযোগী বা অঙ্গ সংগঠন ও প্রবাসী শাখা রাখা যাবে না।
অভিযোগ রয়েছে, প্রধান রাজনৈতিক দল বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি গঠনতন্ত্রে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের পরিপন্থী ধারা রয়েছে। কৌশলে তারা ছাত্র, শ্রমিক ও প্রবাসের সংগঠনকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
বিগত নির্বাচন কমিশন বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কাছে এই বিষয়ের ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দিয়েছিল। কিন্তু উল্টো তাদের দলগুলোর তোপের মুখে পড়তে হয়।
কমিশনার জাবেদ আলী জানান, সংলাপের আমন্ত্রণ জানাতে নিবন্ধিত ৩৮ রাজনৈতিক দলকে আগামী সপ্তাহে চিঠি পাঠানো হচ্ছে। নভেম্বরের শেষের দিকে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।