তিনি বলেছেন, "যে কোনো মূল্যে আমাদেরকে বাহাত্তরের সংবিধানে ফিরে যেতে হবে। বাংলাদেশ কোনো ধর্ম ব্যবসায়ী, মৌলবাদীদের আস্তানা হতে পারে না।
“বঙ্গবন্ধু যে সংবিধান দিয়ে গেছেন, সেই সংবিধানে ফিরে যাওয়ার জন্য সংসদে কথা বলব আমরা। কেউ কথা না বললেও আমি মুরাদ সংসদে কথা বলব।”
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শেখ রাসেলের ৫৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে যুবলীগের উদ্যোগে ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন বলে তথ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
মুরাদ বলেন, “বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিরা তাকে হত্যা করে বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকার নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল।
“ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, তাদের সেই অপচেষ্টা শতভাগ ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। শহিদ শেখ রাসেল আজ বাংলাদেশের শিশু-কিশোর, তরুণ, শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষদের কাছে ভালোবাসার নাম।"
ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (আইইবি) মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি ‘প্রিয় বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন, যুবলীগের উদ্যোগে গৃহহীনদের ঘর দেওয়া কর্মসূচি উদ্বোধন হয়।
যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূরে আলম চৌধুরী লিটন, সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর, রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল উপস্থিত ছিলেন।