তিনি বলেছেন, “তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বপ্ন দেখে লাভ নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সময়ে আওয়ামী সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকার। নির্বাচন কমিশনের অধীনেই নির্বাচন হবে।”
রোববার নিজের মন্ত্রণালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি একথা বলেন বলে তথ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
মুরাদ হাসান বলেন, “নির্বাচনী প্রেসক্রিপশন বিএনপির কাছ থেকে শিখতে হবে না। বাংলার জনগণ বিএনপির প্রেসক্রিপশন গুনতে চায় না।
“মিডিয়া বেইজ রাজনৈতিক সংগঠন বিএনপি ভোটের দিন নাটক রচনায় পটু। আর পল্টনে বসে মিডিয়ার সামনে কান্নাকাটি, ভোট বর্জন। এজেন্ট খুঁজে পায় না, এজেন্টরা যায় সিলেট, কক্সবাজার, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া ঘুরতে।”
নির্বাচনের সময় সব ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের হাতে চলে যাওয়ার সাংবিধানিক বিধা্ন তুলে ধরে তিনি বলেন, “নির্বাচন কোনো সরকারের অধীনে হয় না, নির্বাচন হয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে। সব ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের হাতে চলে যায়।”
প্রতিমন্ত্রী মুরাদ বলেন, “আজকে বাংলাদেশ বদলে গেছে। বাংলাদেশ এখন সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলছে। খাদ্যের কোনো সংকট নেই; বরং খাদ্য রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিত পাচ্ছে বাংলাদেশ। মা
“এটিই হল বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। এ বদলে যাওয়া কোনো জাদুর কারণে হয়নি। এ বদলে যাওয়া হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে।”