প্রধানমন্ত্রী মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বেগম হাফিজুন্নেসা রোববার সন্ধ্যায় নগরীতে তার ছোট ছেলের বাসায় বার্ধক্যজনিত জটিলতায় মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।
তার চিকিৎসক স্বামী মরহুম এম এ কাশেম ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য, তৎকালীন মাদারীপুর (বর্তমান শরীয়তপুর) আসনের জাতীয় পরিষদ সদস্য (এমএনএ), মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও আওয়ামী লীগ নেতা।
তিনি ছয় পুত্র, এক মেয়ে এবং বহু আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
মরহুমার পুত্র বাসসের প্রধান বার্তা সম্পাদক (সিএনই) এ জেড এম সাজ্জাদ হোসেন জানান, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় তার ছোট ভাইয়ের বাসায় তাদের মা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
বেগম হাফিজুন্নেছা ও ডা. এম এ কাশেম দম্পতির তিন পুত্র ও এক মেয়ে পেশায় চিকিৎসক। তার তৃতীয় সন্তান অধ্যাপক ড. এজেডএম মোস্তাক হোসেন তুহিন রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (আরএমইউ) উপাচার্য।
পারিবারিক সূত্র জানায়, মরহুমার মরদেহ সোমবার মাদারীপুর নিয়ে যাওয়া হবে। জানাজার পর সেখানে তার দাফন সম্পন্ন হবে।