বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোন ডটকমকে তিনি বলেন, ৮ জুলাই সুরক্ষা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিবন্ধন হয়েছে। এখনও এসএমএস আসেনি।
হৃদরোগ, কিডনি ও ফুসফুসের নানা জটিলতা নিয়ে খালেদা জিয়ার আগের মতোই আছেন জানিয়ে অধ্যাপক জাহিদ বলেন, “উনি কোথাও গেলে ব্যাপক জনমানুষের সমাবেশ ঘটে। তাই তাকে টিকা বাসায় দেয়া যায় কিনা সে বিষয়টা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিবেচনায় নেয়া উচিত বলে আমি মনে করি।”
তবে নিবন্ধনে বিএনপি চেয়ারপারসন মহাখালী ন্যাশনাল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালকে বেছে নিয়েছেন।
তিনি কি টিকা দেবেন জানতে চাইলে জাহিদ বলেন, “ফাইজারের টিকা শেষ হয়ে গেছে। এখন মর্ডানা আছে। দেখা যাক।”
৭৬ বছর বয়সী খালেদা জিয়া গত ১৪ এপ্রিল তিনি কোভিডে আক্রান্ত হন। প্রথম তিন সপ্তাহ বাসায় তার চিকিৎসা চলে। পরে জটিলতা দেখা দিলে তাকে ২৭ এপ্রিল এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সেখানে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয় যা এখনো কার্য্কর রয়েছে।
তবে দীর্ঘ ৫৩ দিন সেখানে থাকার ১৯ জুন গুলশানের বাসা ফিরোজায় ফেরেন তিনি।
অধ্যাপক জাহিদ জানান, খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড বাসায় তার চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিদিনই ‘মনিটরিং’ করা হচ্ছে তার বিভিন্ন পরীক্ষার রিপোর্ট।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক শাহাবুদ্দিন তালুকদার, অধ্যাপক এফএম সিদ্দিকী ও অধ্যাপক আব্দুস শাকুরসহ বিশেষ চিকিৎসকরা এই টিমে রয়েছেন।