“আজকে বলতে পারেন, গরম লাগলে সরকারের দোষ? অবশ্যই সরকারের দোষ”, বলেন বিএনপি নেতা।
এক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, মইনুদ্দীন মণ্ডলের মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একজন ‘ত্যাগী, একনিষ্ঠ ও জনবান্ধব’ রাজনৈতিক নেতাকে হারালো।
ঢাকার রাজারবাগে কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সকাল ৭টায় মারা যান মইনুদ্দীন মণ্ডল। তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর।
তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন; পাশাপাশি বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন বলে আওয়ামী লীগের উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান জানিয়েছেন।
ঊনসত্তরের উত্তাল সময়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের ভিপি ছিলেন মইনুদ্দীন মণ্ডল। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন বলে সরকারপ্রধানের দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে।