মঙ্গলবার মহাখালী শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে তারা টিকা নেন।
দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেওয়ার পর যুবলীগ চেয়ারম্যান সাংবাদিকদের বলেন, "যারা প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন, তাদের জন্য দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেওয়ার আবশ্যকতা রয়েছে।… তবে টিকা গ্রহণ করলেই শুধু হবে না, আমাদেরকে অবশ্যই মাস্ক পরা অব্যাহত রাখতে হবে।”
শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, “করোনাভাইরাসের টিকা-সংক্রান্ত বিষয়ে আমাদের জনগণ গুজবকে পাত্তা দেয়নি বলেই সবার মাঝে টিকা গ্রহণের আগ্রহ বেড়েছে।”
দুর্যোগে যুবলীগ সবসময় অসহায়দের পাশে ছিল মন্তব্য করে তিনি বলেন, “যুবলীগ গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত করোনার এই মহাপ্রকোপ মোকাবিলায় আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ, অসহায় মানুষকে খাদ্য সহায়তা প্রদান, ইতোমধ্যে ৪৫ লক্ষ অসহায়কে খাদ্য সহায়তা করা হয়েছে।
“করোনা-আক্রান্ত হয়ে যারা মৃত্যুবরণ করছেন, তাদের দাফন-কর্ম সম্পাদন করা, এই সংকটে কৃষকের পাশে দাঁড়ানো থেকে শুরু করে যুবলীগ নানা ধরনের মানবিক কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলাতেও যুবলীগ মানুষের পাশে আছে, আরও সুদৃঢ়ভাবে যুবলীগ মানুষের পাশে থাকবে।”
স্ত্রী নাহিদ সুলতানা যূথী এ সময় যুবলীগ চেয়ারম্যান পরশের সঙ্গে ছিলেন। এছাড়া যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. ফরিদ রায়হান, উপ স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. মুস্তাফিজার রহমান উজ্জ্বল, কার্যনির্বাহী সদস্য ডা. আওরঙ্গজেব আরুসহ যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন সেখানে।