মুজিব বর্ষ উপলক্ষে প্রতি সপ্তাহে একদিন এই কার্যক্রম চলবে, যা পর্যায়ক্রমে সারা দেশে প্রতিটি কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে দেওয়া হবে বলে আয়োজকরা জানিয়েছেন।
বুধবার বিকালে ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশের (আইইবি) শহীদ প্রকৌশলী ভবনের কাউন্সিল হলে এ পাঠচক্রের সূচনা হয়।
বঙ্গবন্ধু পুনর্পঠন কেন্দ্রের গবেষক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক শেখ সাইফুল ইসলাম শাহীনের সভাপতিত্বে এবং বঙ্গবন্ধু পুনর্পঠন কেন্দ্রের আয়োজক ও আইইবির সম্মানী সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী শেখ তাজুল ইসলাম তুহিনের সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠানে আইইবির প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. নূরুল হুদা, ভাইস-প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান, সম্মানী সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. শাহাদাৎ হোসেন (শীবলু) উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর জীবনী পাঠ করেন ড. শাহাদাৎ হোসেন নিপু এবং সাবিরা মাহবুব জনি।
প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর বলেন, "জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারা জীবন সংগ্রাম করে আমাদের একটি স্বাধীন দেশ দিয়েছেন। জাতির পিতা সারা জীবন মানুষের অধিকার আদায়ে সংগ্রাম করে গেছেন। তা জাতির পিতার লেখা বইগুলো পড়লেই বোঝা যায়।
“বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সারা বাংলার যুবসমাজের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে হবে। জাতির পিতার আদর্শকে ধারণ করে ২০৪১ সালের আগেই বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ করব।"
এর আগে বঙ্গবন্ধুর লেখা বইয়ের উপর কুইজ প্রতিযোগিতা হয়। কুইজে বিজয়ী ১০ জনকে জাতির পিতার উপর লেখা বই উপহার দেওয়া হয়।