মঙ্গলবার হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে তিনি বেলা সাড়ে ১২টায় শ্যামলীর আদাবরের বাসায় ফিরেছেন বলে তার একান্ত সহকারী আরিফুর রহমান তুষার জানিয়েছেন।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “হাসপাতালের ছাড়পত্র পেয়ে স্যার এখন বাসায় ফিরেছেন। তিনি সুস্থ আছেন।”
ধানমন্ডির ল্যাবএইড হাসপাতালে গত ২১ নভেম্বর এনজিওপ্লাস্টির মাধ্যমে রিজভীর হৃদযন্ত্রে রিং পরানো হয়। হাসপাতালের অধ্যাপক সোহরাবুজ্জামানের নেতৃত্বে এই অস্ত্রোপচার হয়।
গত ১৩ অক্টোবর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের মানববন্ধন শেষে নিজের গাড়িতে উঠার পর রিজভী হৃদরোগে আক্রান্ত হন। পরে দ্রুত তাকে প্রথমে কাকরাইলের ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে এবং পরে ল্যাবএইড হাসপাতালে নেওয়া হয়। ১৫ অক্টোবর এই হাসপাতালে তার এনজিওগ্রাম করা হয়। তাতে হার্টে একটি ব্লক ধরা পড়লে ইনজেকশন দিয়ে সেটির ৪০ শতাংশ অপসারণ করা হয়। ১৩ দিন ল্যাবএইড হাসপাতালে থাকার পর ২৮ অক্টোবর ছাড়পত্র পেয়ে বাসায় ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নেন।
পরে ফলোআপ করাতে গত ১৭ নভেম্বর আবার এই হাসপাতালে ভর্তি হন রিজভী।