শুক্রবার সন্ধ্যায় হেফাজত আমিরের মৃত্যুর পর বিএনপির এক শোক বার্তায় বলা হয়, “বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ও দ্বীনি আলেম মরহুম শাহ্ আহমদ শফী বাংলাদেশে ইসলামী জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে আদর্শ সমাজ প্রতিষ্ঠায় অসামান্য অবদান রেখেছেন। একজন প্রসিদ্ধ ও খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামী চিন্তাবিদ হিসেবে তিনি দেশ-বিদেশের অসংখ্য মানুষকে ইসলামী চিন্তায় উদ্বুদ্ধ করে মহান আল্লাহ তা’আলার প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও দ্বীনি ঈমান মজবুত করতে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন।
“তিনি ছিলেন সব সময় ন্যায় ও ইনসাফের পক্ষে সোচ্চার। ইসলামী চিন্তাবিদ হিসেবে তিনি ছিলেন সর্বজন শ্রদ্ধেয়। তার ইন্তেকালে একজন দৃঢ়চেতা ও সাহসী মানুষের নেতৃত্ব থেকে জাতি বঞ্চিত হল।”
মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানানো হয় বিবৃতিতে।
চট্টগ্রামের হাটহাজারী বড় মাদ্রাসার দীর্ঘদিনের মহাপরিচালক শাহ আহমদ শফী বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা বোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের (বেফাক) সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।
সন্ধ্যায় পুরান ঢাকার আজগর আলী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। তার বয়স হয়েছিল ১০৩ বছর।