সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় মেয়ের বাসায় এই রাজনীতিবিদের মৃত্যু হয়। তার বয়স হয়েছিলো ৭৮ বছর।
ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী দুই মেয়ে ও এক ছেলে রেখে গেছেন।
সোমবার আসরের পর জাতীয় প্রেস ক্লাবে জানাজা শেষে ফেনীর দাগুনভুঁইয়ায় গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
ষাটের দশকে অবিভক্ত পাকিস্তান ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন কোরেশী। ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নির্বাচিত হন তিনি।
ছয় দফা আন্দোলন ও ১১ দফা ভিত্তিক ছাত্র ও গণআন্দোল, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানে ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী ছিলেন সামনের কাতারে।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মুক্তাঞ্চল থেকে মুক্তিযুদ্ধের মূখপাত্র হিসেবে দেশবাংলা পত্রিকা প্রকাশিত হত তারই সম্পাদনায়।
১৯৭৮ সালে বিএনপি গঠিত হওয়ার পর ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী প্রথম যুগ্ম মহাসচিব হন। ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় তিনি প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক পার্টি (পিডিপি) গঠন করেন।