“যার বয়স, ১৮ বছরের বেশি, যিনি ভোটার হয়েছেন, এরকম প্রত্যেকেরই নির্বাচন করার অধিকার আছে।”
তার দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় ধানমণ্ডির আনোয়ার খান মর্ডান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সেলিনা রহমান।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ৪০ দিন হাসপাতালে ছিলেন তিনি। দিন দশেক আগে তার দ্বিতীয় ও তৃতীয় টেস্টে করোনাভাইরাস নেগেটিভ আসে। কিন্তু তিনি ফুসফুসের জটিলতায় ভুগছিলেন, শেষ পর্যন্ত তাতেই তার মৃত্যু হয়।
৫২ বছর বয়সী সেলিনা স্বামী ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন। সোমবার দুপুরে তাকে রায়ের বাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।