মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, “কোভিড-১৯ করোনাভাইরাসে সংক্রমণের হার দ্রুত বাড়ছে এবং এতে করে মৃত্যুর হারও বাড়ছে। আমরা ইতিমধ্যে গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, সাধারণ জনগোষ্ঠির সঙ্গে সঙ্গে দেশের বরেণ্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ আক্রান্ত হচ্ছেন ও মৃত্যুবরণ করছেন।
“দেশের বরেণ্য বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা চিকিৎসক ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আামি তার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি। একই সঙ্গে অন্যান্য যারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তাদেরও আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।”
জাফরুল্লাহ চৌধুরী সোমবার রাতে টেলিফোনে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিজের প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত ‘জিআর কোভিড-১৯ ডট ব্লট কিট’ এ অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় তার পজিটিভ ফল আসার কথা বলেন তিনি।
৭৯ বছর বয়সী জাফরুল্লাহ ধানমণ্ডির বাসাতেই আসোলেশনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
বিএনপি মহাসচিব করোনাভাইরাসের আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, গণমাধ্যম কর্মী, রাজনৈতিক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ীদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।
নতুন এ ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত থাকতে জনগণকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলারও আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল।