সোমবার দুপুরে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, প্রতিদিন ৯০০ থেকে ১২০০ লোক আক্রান্ত হচ্ছেন এবং ১৫ থেকে ২০ জন লোক মারা যাচ্ছেন- এটা কী সঠিক তথ্য, সঠিক পরিসংখ্যান? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর চাইতে ১০ থেকে ৪০ গুণ লোক বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
রিজভী বলেন, “যদি এই সরকার নির্বাচিত সরকার হতো, যদি এই সরকার গণতান্ত্রিক সরকার হতো, জনগণের প্রতি যদি মায়া থাকতো। তাহলে চীনে যে জানুয়ারি মাসে শুরু হয়েছে সেই দৃষ্টান্ত দেখেই তিনি (প্রধানমন্ত্রী) পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতেন।
“উনি ওই ফ্লাইওভার আর উন্নয়নের কথা না বলে কত ভেন্টিলেটার তৈরি করা যায়, কত পরীক্ষার করার কিট তৈরি করা যায় সেই উদ্যোগগুলো গ্রহণ করতেন। সেই উদ্যোগ তারা গ্রহণ করেননি। তারা এমন কাজে ব্যস্ত ছিলেন, এমন উৎসবে ব্যস্ত ছিলেন মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে।”
নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র দলের সাবেক ও বর্তমান নেতাদের উদ্যোগে ‘গুম-খুনের নির্যাতিত ছাত্র দলের পরিবারের সদস্যদের ঈদ উপহারের’ এই অনুষ্ঠান হয়।
ছাত্র দলের নির্যাতিত ২৭টি পরিবারকে হাতে ঈদ উপহার তুলে দেন রিজভী। চাল, ডাল, আলু, পেঁয়াজ, তেল, চিনি, সেমাই, গুঁড়া দুধ, নুডুলসসহ ১২টি আইটেম রয়েছে এই উপহার সামগ্রিতে।
এর আগে সকালে ধানমণ্ডির শংকরে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালামের উদ্যোগে দুস্থদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করেন রিজভী। এই সময়ে দলের সহ-প্রচার সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, স্থানীয় নেতা ওসমান গনি শাহজাহান, মোহাম্মদ ইউনুস, জামাল হোসেন টুয়েল,এসএম খায়রুল বাশার মুক্তি, কল্পনা আখতার, আকরামুজ্জামান ও নাসিরউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।