এই ৪৫ জনের মধ্যে সভাপতি পদে ১৫ জন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে ৩০ জন।
ছাত্রদলের ষষ্ঠ কাউন্সিলের জন্য ফজলুল হক মিলনের নেতৃত্বে বাছাই কমিটি যাচাই-বাছাই শেষে মঙ্গলবার ৩১ জনকে বাদ দিয়ে বাকিদের মনোনয়নপত্র বৈধ বলে রায় দেন।
গত মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে দুই পদে ৭৬টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল। এর মধ্যে সভাপতি পদে ২৭ ও সাধারণ সম্পাদক পদে ৪৯ জন।
এবার ছাত্রদলের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হতে ইচ্ছুকদের জন্য কয়েকটি শর্ত ছিল। তাদের অবশ্যই অবিবাহিত হতে হবে, ২০০০ সাল থেকে এর পরে এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাই কেবল প্রার্থী হতে পারবে। প্রার্থীকে ন্যূনতম স্নাতক পাস হতে হবে।
যাদের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে, তাদের আপিল করার সুযোগ রয়েছে। শামসুজ্জামান দুদুর নেতৃত্বে ৩ সদস্যের আপিল কমিটি গঠন করা হয়েছে ইতোমধ্যে।
চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশিত হবে ২ সেপ্টেম্বর। প্রার্থীদের প্রচারণা ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ সেপ্টেম্বর মধ্য রাত পর্যন্ত।
শীর্ষ দুই নেতা নির্বাচনে ভোট হবে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর, যাতে সারাদেশে ১১৭টি সাংগঠনিক ইউনিটের ৫৮০ জন কাউন্সিলর ভোট দেবেন।
এই নির্বাচন পরিচালনার জন্য খায়রুল কবির খোকনের নেতৃত্বে ৭ সদস্যের নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠিত হয়েছে।
সভাপতি পদে যারা টিকেছেন
কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, মো. মামুন খান, আশরাফুল আলম ফকির, মো. ফজলুর রহমান খোকন, মো. মাজেদ, মাহমুদুল হাসান বাপ্পি, হাফিজুর রহমান, রিয়াদ মো. তানভীর রেজা রুবেল, মো. এরশাদ খান, মো. সুরুজ মন্ডল, মো. শামীম হোসেন, সুলায়মান হোসাইন, মো. ইলিয়াস, এসএম সাজিদ হাসান বাবু ও এবিএম মাহমুদ আলম সরদার।
সাধারণ সসম্পাদক পদে যারা টিকেছেন
মো. জাকিরুল ইসলাম জাকির, মোহাম্মদ কারীমুল হাই নাঈম, মাজেদুল ইসলাম, মো. আলাউদ্দিন খান, ডালিয়া রহমান, মো. মিজানুর রহমান সজীব, নাজমুল হক হাবিব, ওমর ফারুক শাকিল চৌধুরী, মো. আমিনুর রহমান আমিন, শেখ আবু তাহের, শাহনেওয়াজ, মো. মহিনউদ্দীন রাজু, মুন্সি আনিসুর রহমান, ইকবাল হাসান শ্যামল, মো. জুয়েল হাওলাদার ( সাইফ মাহমুদ জুয়েল), মো. হাসান (তানজিল হাসান), মিজানুর রহমান শরীফ, রাশেদ ইকবাল খান, আরিফুল হক, রিয়াদমোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন, মো. আজিজুল হক সোহেল, শেখ মো. মশিউর রহমান রনি, আবদুল মোমেন মিয়া, মো. রাকিবুল ইসলাম রাকিব, মোস্তাফিজুর রহমান, মো. আবুল বাশার, মো. আসাদুজ্জামান রিংকু, সোহেল রানা, কাজী মাজাহারুল ইসলাম, এএএম ইয়াহইয়া।