জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিনি সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন, তাকে রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার উদ্দেশে সরকার দুদককে ব্যবহার করছে।
মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সকাল ১০টা থেকে দুপুর পৌনে ২টা পর্যন্ত অনুসন্ধান কর্মকর্তা ও দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শফিউল্লাহ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
নাটোরের সাবেক সংসদ সদস্য রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর বিরুদ্ধে অভিযোগ, বিএনপির আমলে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পে টেন্ডারবাজি, মাদক ব্যবসা ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে ৫০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন।
তিনি বলেন, “রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার উদ্দেশে সরকার দুদককে ব্যবহার করে হয়রানি করেছে। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগের কোনো ভিত্তি নাই।”
দুদুল বিরুদ্ধে গত ৮ মার্চ অনুসন্ধান শুরু করেন দুদক কর্মকর্তারা। কমিশনের পরিচালক কাজী শফিকুল আলম অনুসন্ধান কাজের তদারককারী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।