মন্ত্রিত্ব না থাকলে সাংবাদিকতাকেই কাজের ক্ষেত্র করার ইচ্ছা তার।
বুধবার দুপুরে ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, “আমি সাংবাদিক ছিলাম, ভালো সাংবাদিকতার সঙ্গে আমি ছিলাম।
“মন্ত্রিত্ব তো আর সারা জীবন থাকবে না, মন্ত্রিত্ব সব সময় থাকবে এমন তো কোনো কথা না, মন্ত্রিত্ব সব সময় থাকবে এই অহংকারও আমি করি না। অনেক বাঘা বাঘা মন্ত্রিরা এখন আর নেই। মন্ত্রিত্ব চলে গেলে আবার সাংবাদিক হয়ে যাব।”
নোয়াখালী জেলার কোম্পানিগঞ্জের বড় রাজাপুরে জন্ম নেওয়া ওবায়দুল কাদের স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক সম্পন্ন করেন।
ছাত্রজীবনে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়লেও সাংবাদিকতা ও লেখালেখি করেছেন সমানতালে। বাংলার বাণী পত্রিকার সহকারী সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেছেন দীর্ঘ সময়। এ পর্যন্ত তার লেখা নয়টি বইও প্রকাশিত হয়েছে।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদের পাশাপাশি সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বও সামলাচ্ছেন ওবায়দুল কাদের।