শনিবার ঢাকার পুরানা পল্টনে দলীয় কার্যালয় মুক্তিভবনে সংবাদ সম্মেলনে এই ইশতেহার ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন সিপিবির কেন্দ্রীয় সম্পাদক পরিষদের সদস্য রুহিন হোসেন প্রিন্স।
৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় একাদশ সংসদ নির্বাচনে বাম গণতান্ত্রিক জোট গড়ে অংশ নিচ্ছে সিপিবি; কাস্তে প্রতীকে প্রার্থী হতে ৭৭টি আসনে তাদের নেতারা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সিপিবি নেতারা জানিয়েছেন, বিজয়ের মাসের প্রথম দিন ইশতেহার ঘোষণা করবেন তারা। ‘শোষণ-বৈষম্যহীন ইনসাফের সমাজ গড়ার অঙ্গীকার ও নির্দেশনা’ থাকবে তাতে; এর স্লোগান হবে ‘ভিশন-মুক্তিযুদ্ধ ৭১’।
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, “সিপিবি জনগণের মধ্যে কর্মোদ্দীপনা সৃষ্টি ও কর্মক্ষম প্রতিটি মানুষের কর্মক্ষমতার সৃজনশীল বিকাশের মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সমাজ কাঠামোর উন্নয়ন ঘটাতে চায়।
“সিপিবি জনগণকে সাথে নিয়ে জনগণের অন্যতম প্রধান ৪ বিপদ- লুটপাটতন্ত্র, গণতন্ত্রহীনতা, সাম্প্রদায়িকতা ও সাম্রাজ্যবাদ মোকাবেলা করতে চায়। এ জন্য চলমান আন্দোলনের পাশাপাশি ‘কাস্তে’ মার্কা নিয়ে নির্বাচনী সংগ্রামে শামিল হয়েছে।”
একাদশ সংসদ নির্বাচনে সিপিবির প্রার্থীরা
১। পঞ্চগড়-২- আশরাফুল আলম
২। ঠাকুরগাঁও-২- প্রভাত সমীর শাহজাহান আলম
৩। দিনাজপুর-৩- বদিউজ্জামান বাদল
৪। দিনাজপুর-৪- রিয়াজুল ইসলাম রাজু
৫। রংপুর-৬- অধ্যাপক কামরুজ্জামান
৬। কুড়িগ্রাম-২- উপেন্দ্রনাথ রায়
৭। কুড়িগ্রাম-৩- দেলোয়ার হোসেন
৮। গাইবান্ধা-১- নূরে আলম মানিক
৯। গাইবান্ধা-৩- মিহির ঘোষ
১০। গাইবান্ধা-৫- যজ্ঞেশ্বর বর্মন
১১। বগুড়া-৫- সন্তোষ পাল
১২। বগুড়া-৬- আমিনুল ফরিদ
১৩। নওগাঁ-৪- ডা. ফজলুর রহমান
১৪। রাজশাহী-২- এনামুল হক
১৫। সিরাজগঞ্জ-৩-মোস্তফা নুরুল আমিন
১৬। কুষ্টিয়া-২- অধ্যাপক ওয়াহেদুজ্জামান পিন্টু
১৭। ঝিনাইদহ-৪- ফনিভূষণ রায়
১৮। বাগেরহাট-২- খান সেকেন্দার আলী
১৯। বাগেরহাট-৪- শরীফুজ্জামান শরীফ
২০। খুলনা-১- অশোক সরকার
২১। খুলনা-২- এইচ এম শাহাদাৎ
২২। খুলনা-৫- চিত্ত গোলদার
২৩। খুলনা-৬- সুভাষ সানা মহিম
২৪। পটুয়াখালী-১- মোতালেব মোল্লা
২৫। পটুয়াখালী-২- শাহাবুদ্দিন মাস্টার
২৬। ভোলা-১- অ্যাড. সোহেল আহমেদ
২৭। পিরোজপুর-১- ডা. তপন বসু
২৮। পিরোজপুর-২- হাজী হামিদ
২৯। পিরোজপুর-৩- দিলীপ পাইক
৩০। টাঙ্গাইল-২- জাহিদ হোসেন খান
৩১। জামালপুর-২- মনজুরুল আহসান খান
৩২। জামালপুর-৫- আলী আক্কাস
৩৩। শেরপুর-১- আফিল শেখ
৩৪। ময়মনসিংহ-৪- এমদাদুল হক মিল্লাত
৩৫। ময়মনসিংহ-৩- হারুন আল বারী
৩৬। নেত্রকোনা-১ আলকাছ উদ্দিন মীর
৩৭। নেত্রকোনা-২- মোশতাক আহমেদ
৩৮। নেত্রকোনা-৪- জলি তালুকদার
৩৯। নেত্রকোনা-৩- আনোয়ার হেসেন
৪০। কিশোরগঞ্জ-৩ ডা. মো. এনামুল হক ইদ্রিছ
৪১। কিশোরগঞ্জ-১ অ্যাড. মো. এনামুল হক
৪২। কিশোরগঞ্জ-২- নুরুল ইসলাম
৪৩। কিশোরগঞ্জ-৫ ফরিদ আহাম্মদ
৪৪। গাজীপুর-২- মো. জিয়াউল কবীর
৪৫। গাজীপুর-৪- মানবেন্দ্র দেব
৪৬। ঢাকা-১৩- রিয়াজ উদ্দিন
৪৭। ঢাকা-১৫ ডা. আহাম্মদ সাজেদুল হক
৪৮। ঢাকা-১- আবিদ হোসেন
৪৯। ঢাকা-২- সুকান্ত শফী কমল
৫০। ঢাকা-৬ আবু তাহের বকুল
৫১। ঢাকা-১৩-খান আহসান হাবীব লাবলু
৫২। চট্টগ্রাম-১৪- আব্দুল নবী
৫৩। চট্টগ্রাম-৯- মৃণাল চৌধুরী
৫৪। চট্টগ্রাম-৮- সেহাব উদ্দিন সাইফু
৫৫। নোয়াখালী-৩ মুজিবল হক
৫৬। কুমিল্লা-৫- আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন
৫৭। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ অ্যাড. সৈয়দ মোহাম্মদ জামাল
৫৮। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫- শাহীন খান
৫৯। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ শাহরিয়ার মো. ফিরোজ
৬০। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২- ঈসা খান
৬১। হবিগঞ্জ-৩- পীযুষ চক্রবর্তী
৬২। সুনামগঞ্জ-২- নিরঞ্জন দাশ খোকন
৬৩। শরীয়তপুর-৩- সুশান্ত ভাওয়াল
৬৪। ফরিদপুর-৪- আতাউর রহমান কালু
৬৫। ফরিদপুর-৩- রফিকুজ্জামান লায়েক
৬৬। ফরিদপুর-২- হাফিজুর রহমান
৬৭। নারায়ণগঞ্জ-৫- অ্যাড. মন্টু ঘোষ
৬৮। নারায়ণগঞ্জ-৪- ইকবাল হোসেন
৬৯। নারায়ণগঞ্জ-৩- আব্দুস সালাম বাবুল
৭০। নারায়ণগঞ্জ-২- হাফিজুল ইসলাম
৭১। নারায়ণগঞ্জ-১- মো. মনিরুজ্জামান চন্দন
৭২। নরসিংদী-৪- কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন
৭৩। মুন্সীগঞ্জ-১- সমর দত্ত
৭৪। মুন্সীগঞ্জ-৩- শ. ম কামাল হোসেন
৭৫। জামালপুর-৩- শিবলুল বারী রাজু