বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বাম ছাত্র সংগঠনটির সভাপতি জি এম জিলানী শুভ ও সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দী এ দাবি তুলেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, কোটা ব্যবস্থার সংস্কারে প্রয়োজনে শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী এবং বিজ্ঞজনদের সমন্বয়ে টাস্কফোর্স গঠন করতে হবে।
ওই ঘটনায় অন্তত ১৫ জন আহত হওয়ার কথা উল্লেখ করে বিবৃতিতে ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক বলেন, “কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবির যৌক্তিকতা রয়েছে। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর বর্বরোচিত পুলিশী হামলা করিয়ে প্রশাসন প্রমাণ করল যে তারা বৈষম্যমূলক কোটা ব্যবস্থাকেই চলমান রাখতে চায়।
“আমরা কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের পক্ষে তবে তা বাস্তবতা ও প্রয়োজনীয়তার নিরীখে। এবং মেধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরিতে নিয়োগ নিশ্চিত ও কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবি জানাই।”
শুধুমাত্র কোটা সংস্কারের মধ্য দিয়ে চলমান সংকট নিরসন সম্ভব নয় মন্তব্য করে সমস্যা সমাধানে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াতে সুপারিশ কাছে।