একাধিক শিক্ষার্থী বলেছেন, ‘আদব-কায়দা শেখানোর জন্য’ জুনিয়রদের হলের অতিথি কক্ষে দীর্ঘক্ষণ দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল।
তিনি লিখেছেন, “বিশ্ব দেখল ব্যালট নয়, বুলেটই হাসিনার ক্ষমতার উৎস। জানুয়ারি ৫’র ‘ভোটারবিহীন কলঙ্কিত নির্বাচন’ বাংলাদেশীদের ভোটাধিকারের ঐতিহাসিক সংগ্রামের প্রতি করুণ পরিহাস ও আমাদের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার পিঠে ছুরিকাঘাত।
“জনগণই তাদের সরকার গড়বে, চক্রান্তকারীরা না। গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপস নয়।”
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে অনড় বিএনপি ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচন বর্জন করেছিল। ওই নির্বাচনে ১৫৪টি আসনের প্রার্থীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়।
৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জনের পর থেকে বিএনপি ওই দিনটিকে ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছে। অন্যদিকে ওই নির্বাচনের দিনকে ‘গণতন্ত্র সুরক্ষা দিবস’ হিসেবে পালন করছে আওয়ামী লীগ।