শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের শোক দিবসের আলোচনা সভায় তৃণমূল বিএনপির এই চেয়ারম্যান একথা বলেন।
তিনি বলেন, জাতীয় সংসদ জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। সেই সংসদ সদস্যদের যখন শীর্ষস্থানীয় কোনো বিচারক ‘অপরিপক্ক’ বলেন, তখন দুঃখ লাগে।
“এই পর্যন্ত কোনো বিচারপতিকে এমন কোনো কথা বলতে শুনি নাই। এই চিফ জাস্টিসের কাছ থেকে যেমনটা শুনছি। আসলে এটা কোনো ব্যক্তিস্বার্থ রক্ষার জন্য প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করা হচ্ছে।”
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের অংশ হওয়ার চেষ্টায় থাকা এই আইনজীবী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সকল স্বপ্ন পূরণ হলে আজ দেশে কোনো সমস্যাই থাকতো না।
ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে বিএনপি রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেন এই দলটির সাবেক মন্ত্রী হুদা।
“বিএনপির সাথে অনেক কিছুতে আমার মতপার্থক্য থাকার কারণে আমি বের হয়ে এসেছি।… পঞ্চদশ সংশোধনীর সময় ওনারা তো সংসদের সাথে বিচার বিভাগের লাগালাগির কথা বলেন নি। তখন ওনারা বিচার বিভাগের বিরুদ্ধে অনেক কথা বলেছেন। তাহলে এখন কেন?”
পরস্পরের প্রতি উসকানিমূলক কথা না বলে ‘ব্ঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে’ বড় রাজনৈতিক দলের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।