“নির্বাচন চলাকালে উপজেলা বা জেলা পর্যায়ে কোনো সম্মেলন, মেয়াদোত্তীর্ণ সম্মেলন ও কমিটি গঠনের প্রক্রিয়াটা বন্ধ থাকবে,” বলেন কাদের।
এই বিএনপি নেতা বৃহস্পতিবার ২৯টি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন জমা দেন।
শুনানি শেষে বিচারকরা ১৭ মামলায় জামিন মঞ্জুর করলেও ১২ মামলায় বুলুকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বলে আসামিপক্ষের অন্যতম আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ জানান।
বুলুর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া, খোরশেদ মিয়া আলম ও জয়নুল আবেদীদ মেজবাহ।
জামিনের আবেদনে বলা হয়, বরকত উল্লাহ বুলু অসুস্থ। দেড় মাস তিনি হাসপাতালে ছিলেন। তাছাড়া সামনে রোজার মাস। সবকিছু বিবেচনায় যে কোনো শর্তে তার জামিন দেওয়া হোক।
কিন্তু ১২ মামলায় জামিন নাকচ হওয়ায় আদালত থেকেই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
জয়নাল আবেদীন মেজবাহ জানান, বিএনপি নেতা বুলুর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৮০টি মামলা রয়েছে।
২০১৫ সালে বিএনপির হরতাল-অবরোধ কর্মসূচির মধ্যে নাশকতার অভিযোগে এসব মামলা দায়ের করা হয়।