সময় যেন এদিক-সেদিক ছুটছিল কেবল। অধরচন্দ্র স্কুল থেকে এনাম হসপিটাল। সেখান থেকে রানা প্লাজা, তারপর ঢাকা মেডিকেল কলেজ, পঙ্গু হাসপাতাল। সাভার সিএমএইচ। কোথাও নেই সঞ্জিত।
সংবিধান দিবসে সংবিধানের কথা
Published : 4 Nov 2013, 10:36 AM
Updated : 4 Nov 2013, 10:36 AM
১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর বাংলাদেশের জনগণ সংবিধান রচনা ও বিধিবদ্ধ করে সমবেতভাবে গ্রহণ করে। সংবিধানের প্রস্তাবনায় স্পষ্ট ভাষায় অঙ্গীকার করা হয়– ‘‘…আমাদের রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজের প্রতিষ্ঠা, যেখানে সব নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হবে। (বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন)
এ সম্পর্কিত খবর
দেশের বাইরে থেকে বাংলাদেশের কোনো বই অনলাইনে ফরমায়েশ দেবার প্রক্রিয়া এখনো চালু হয়নি। অথচ এই সুযোগ আছে আমাদের তিন পাশে ঘিরে থাকা প্রতিবেশী দেশটির বেলায়। তাহলে আমরা কী এমন ডিজিটাল করলাম বা হলাম?
জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার পর যুক্তরাষ্ট্র এ পর্যন্ত ৮৫ বার তাদের ভেটো শক্তি প্রয়োগ করেছে, যার অর্ধেকের বেশি ৪৫ বারই করেছে ইসরায়েলের জন্য। কিন্তু অল্প জনসংখ্যার এই দেশটিকে তাদের এত গুরুত্ব দেওয়ার কারণ কী?
বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির ৩৪ সদস্যের মধ্যে যে চারজন এখনও জীবিত, ড. কামাল হোসেন তাদের অন্যতম। তার জন্ম ১৯৩৭ সালের ২০ এপ্রিল। তিনি ছিলেন এই কমিটির সভাপতি।
