শনিবারের ভোটে তিনি ১৭৮ জনের সমর্থন নিশ্চিত করেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে তার প্রয়োজন ছিল ১৭২ এমপির সমর্থন।
এদিন ইমরান নিজের দল পাকিস্তান তেহরিক ই-ইনসাফ (পিটিআই) ছাড়াও এমকিউএম-পি, বেলুচিস্তান আওয়ামী পার্টি, পাকিস্তান মুসলিম লীগ-কায়েদ, গ্র্যান্ড ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স, আওয়ামী মুসলিম লীগ ও জামহুরি ওয়াতান পার্টির এমপিদের ভোট পেয়েছেন বলে জানিয়েছে ডন।
পরে স্পিকার আস্থা ভোটে ইমরানকে জয়ী ঘোষণা করেন।
কয়েকদিন আগে ইসলামাবাদের এক সেনেট আসনে পিটিআই সরকারের অর্থমন্ত্রী হাফিজ শেখ পরাজিত হওয়ার পর ইমরান নিজেই এ আস্থা ভোট চেয়েছিলেন।
বিরোধী দলগুলো এ অধিবেশন বয়কট করেছিল। তাদের ভাষ্য, হাফিজ শেখের পরাজয়ের ভেতর দিয়েই ইমরানের প্রতি অনাস্থা স্পষ্ট।
“পাকিস্তানের জনগণকে ধোঁকা দিতে এই অধিবেশন ডাকা হয়েছিল,” অধিবেশন চলাকালে পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে এমনটাই বলেন বিরোধীদলীয় নেতা ও পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শহীদ খাকান আব্বাসি।
পার্লামেন্টের বাইরে বিক্ষোভ ও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় সরকার সমর্থকদের একটি দল বিরোধীদের চারপাশ থেকে ঘিরে ফেলে ও হামলা চালায় বলে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর ফুটেজে দেখা গেছে।