শনিবার রাতে তাকে দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্স (এআইআইএমএস) এ ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম।
প্রায় দুই সপ্তাহ আগে ভারতের রাজধানীর এই শীর্ষ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছিলেন তিনি। তার আগে কোভিড-১৯ পরবর্তী চিকিৎসার জন্য হাসপাতালটিতে ভর্তি ছিলেন তিনি।
তার শারীরিক অবস্থা নিয়ে হাসপাতালের পক্ষ থেকে শেষ খবর পর্যন্ত কোনো বিবৃতি না এলেও অমিত স্থিতিশীল রয়েছেন বলে আনন্দবাজার পত্রিকা জানিয়েছে।
দিল্লির স্থানীয় সময় রাত ১১টার দিকে তার শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। এরপরই তাকে এআইআইএমএস এ নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে হাসপাতালটির পরিচালক রণদীপ গুলেরিয়ার নেতৃত্বে চিকিৎসক দলের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন তিনি।
বিজেপির ৫৫ বছর বয়সী এই নেতা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। ২ অগাস্ট তাকে দিল্লির পার্শ্ববর্তী গুরগাওয়ের মেদান্ত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। ১৪ অগাস্ট এক টুইটে তিনি জানান, পরীক্ষায় তার করোনাভাইরাস নেগেটিভ এসেছে কিন্তু চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে আরও কয়েকদিন বাড়িতে আইসোলেশনে থাকতে হবে।
তবে এর চারদিন পরই ক্লান্তি ও শরীর ব্যথার কারণে তাকে ফের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১৮ অগাস্ট তাকে এআইআইএমএস এ ভর্তি করা হয়। ডায়াবেটিকসের রোগী হওয়ায় কোনো ঝুঁকি না নিয়ে অমিতকে হাসপাতালেই রেখে দেন চিকিৎসকরা।
১৩ দিন হাসপাতালে থাকার পর তাকে সম্পূর্ণ সুস্থ ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। ৩০ অগাস্ট হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরেছিলেন অমিত।
তবে গত রাতে ফের তাঁর শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। বাড়িতে ফেরার ১৩ দিনের মধ্যে আবার হাসপাতালে ফিরতে বাধ্য হন ভারতের কেন্দ্রীয় এ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: