আনন্দবাজার পত্রিকা জানায়, ৫ একরের এ জায়গাগুলো বাছা হয়েছে মির্জাপুর, শামসুদ্দিনপুর ও চাঁদপুরে। মূলত অযোধ্যার 'পঞ্চকোশি পরিক্রমা' (বাবরি মসজিদের জমি সংলগ্ন ১৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ) এলাকার বাইরে রয়েছে এ জমিগুলো।
২৭ বছর আগে যেখানে বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল, সেই জমি এবং তৎসংলগ্ন ১৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের এলাকা সুপ্রিম কোর্ট হিন্দুদের দিয়েছে। আর মসজিদ নির্মাণের জন্য দ্রুত স্থান নির্বাচনেরও নির্দেশ ছিল শীর্ষ আদালতের। জমির মাপও বলে দেওয়া হয়েছিল পাঁচ একর। উত্তরপ্রদেশ সরকার সে নির্দেশ মতোই পদক্ষেপ নিয়েছে।
সরকার যে জায়গাগুলো চিহ্নিত করেছে সেগুলো এখন সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে দেখানো হবে।এর মধ্য থেকেই মসজিদ গড়ার জন্য পছন্দের জায়গা বেছে নিতে পারবে ওয়াকফ বোর্ড। তবে মসজিদ তৈরির জন্য সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড বিকল্প জমি নেবে কিনা, সে ব্যাপারে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানায়নি।
উত্তরপ্রদেশ সরকার আপাতত জমিগুলোকে চিহ্নিত করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের কাছে ছাড়পত্রের জন্য পাঠিয়েছে।