ফলে এ দুই রাজ্যের প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির আর কোনও সাংগঠনিক কাঠামো রইল না।
ভারতের আনন্দাবাজার পত্রিকা জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহে আবার বৈঠকে বসবে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি (সিডব্লিউসি)। তখনই সভাপতি নির্বাচন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হতে পারে।
গত ২৩ জুনে ভারতে লোকসভা ভোটের ফল ঘোষণায় কংগ্রেসের ভরাডুবিরে পর ২৫ জুনেই দলের সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন রাহুল।
দলের নীতি নির্ধারণী কমিটি তখন সর্বসম্মতভাবে সে পদত্যাগ পত্র গ্রহণ না করে রাহুলকেই সভাপতি পদে কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করে। কিন্তু রাহুল তাতে রাজি হননি।
অনেকের অনেক কাকুতি-মিনতির পরও রাহুল এখনো পদত্যাগের সিদ্ধান্তে অবিচল। ফরে দলকে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে। সভাপতির বদলে কাউকে কার্যকরী সভাপতি করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।
এ পরিস্থিতিতেই উত্তরপ্রদেশ এবং কর্নাটকের প্রদেশ কংগ্রেস কমিটি সোমবার ভেঙে দেওয়ার গুরুতর সিদ্ধান্ত নিয়েছে হাইকম্যান্ড।
সভাপতি নির্বাচন নিয়ে আগামী সপ্তাহের বৈঠকে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সদস্যরা আরেকবার রাহুলকে পদত্যাগ না করার অনুরোধ জানাবেন এবং এটাই শেষ অনুরোধ হবে বলে শোনা যাচ্ছে।
তাতেও রাহুল রাজি না হলে নতুন সভাপতি বা কার্যকরী সভাপতি খোঁজার কাজ শুরু করবেন দলের নেতারা।