২৮ বছর বয়সী ওই নারী পর্যটক ও তার সঙ্গী মোটরসাইকেলে করে বিশ্ব ভ্রমণে বেরিয়েছেন এবং কয়েক মাস আগে ভারতে প্রবেশ করেন।
গান্ধী চিঠিটি লিখেন গুজরাটি ভাষায়। চিঠির নিচে লেখেন ‘বাপুর আশীর্বাদ’ কথাটি। যশবন্ত প্রসাদ নামে সম্বোধন করে একজনকে এ চিঠি লিখেন মহাত্মা গান্ধী।
যুক্তরাষ্ট্রের নিলামঘর ‘আর আর অকশন’ এক বিবৃতিতে একথা জানিয়েছে বলে জানায় পিটিআই।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চিঠির এক জায়গায় গান্ধী লিখেছেন, “চরকা নিয়ে আমরা যা আশা করেছিলাম তাই হয়েছে।” তিনি আরো লেখেন, “যা হোক, আপনি যা বলছেন তা-ই ঠিক। সবই চরকার উপর নির্ভর করে।”
ওই সময় ভারতে অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতার প্রতীক হিসাবে গান্ধী চরকাকে তুলে ধরতে চাওয়ার কারণে চরকার বিষয়টি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় বিদেশি কাপড় পরিহার করে দেশবাসীকে চরকায় কাটা খাদি পোশাক পরার আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি। আর অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী হতেও চরকার গুরুত্বের কথা তুলে ধরেছিলেন গান্ধী।