দক্ষিণের অনন্তনাগ জেলার ব্রাকপোরা গ্রামে এ ঘটনা ছাড়াও কাশ্মির ভ্যালির আরও কয়েকটি স্থানে ঈদের জামাতের পর বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানায় এনডিটিভি।
পুলিশের একজন মুখপাত্র বলেন, “প্রাথমিক তদন্তে হাতে গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়ে সেরাজ আহমদ নামে এক ব্যক্তির মারা গেছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।”
এদিন সংঘর্ষে আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় কাশ্মিরে এটি দ্বিতীয় বেসামরিক নাগরিক নিহতের ঘটনা।
এরআগে পুলওয়ামায় বিক্ষোভকারীরা সেনা সদস্যদের দিকে পাথর ছুড়লে সেনারা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে এক কিশোর গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়।
সেনবাহিনীর দাবি, বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে তারা আকাশে গুলি ছুড়ে ছিল।
মাত্র দুই দিন আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ‘রাইজিং কাশ্মির’ পত্রিকার সম্পাদক সুজাত বুখারির সঙ্গে তার দুই দেহরক্ষীকেও গুলি করে হত্যা করা হয়।
হুমকিতে থাকা সুজাতকে ২০০০ সাল থেকেই পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছিল।
একই দিন আওরঙ্গজেব নামে এক সেনাসদস্য অপহৃত হন। রাতে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে তার মৃতদেহ খুঁজে পাওয়া যায়।